ম্যাচের সেরা চহাল। ফাইল ছবি
প্রতি ম্যাচেই যেন তিনি নিজেকে ছাপিয়ে যাচ্ছেন। এই আইপিএলে ক্রমশ ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছেন যুজবেন্দ্র চহাল। রবিবার লখনউয়ের বিরুদ্ধে রাজস্থান শেষ ওভারে এসে জিতল বটে। কিন্তু রাজস্থানের জয়ের ভিত আগেই তৈরি করে দিয়েছিলেন চহাল। মোক্ষম সময়ে একের পর এক উইকেট নিয়ে তিনি আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারিদের বিচারে সেরা ক্রিকেটার। পাশাপাশি উমেশ যাদবকে টপকে ১১ উইকেট নিয়ে বেগুনি টুপির নতুন মালিকও হয়ে গেলেন তিনি।
রাজস্থানের হয়ে প্রাথমিক ধাক্কাটা দিয়েছিলেন ট্রেন্ট বোল্ট। কিন্তু কাজ তখনও শেষ হয়নি। কুইন্টন ডি’কক এবং দীপক হুডা জুটি গড়ে ক্রমশ লখনউকে জেতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। হুডাকে কুলদীপ সেন ফেরানোর পর থেকেই জ্বলে উঠলেন চহাল। এই আইপিএলের অন্যতম সেরা তরুণ প্রতিভা আয়ুষ বাদোনিকে এ দিন খেলতেই দিলেন না। পাঁচ রানে ফেরালেন তাঁকে।
নিজের পরের ওভারেই চহালের শিকার ডি’কক, যিনি একার হাতে ম্যাচ জেতানোর ক্ষমতা রাখেন। ওখানেই ম্যাচ চলে এসেছিল রাজস্থানের পকেটে। কিন্তু চহালের থামার লক্ষণ ছিল না। এর পরেও তিনি ক্রুণাল পাণ্ডিয়া এবং দুষ্মন্ত চামিরাকে তুলে নেন। শেষের দিকে স্টোইনিসের হাতে একটু মার খেলেও দিনের সেরে তাঁর বোলিংই জিতিয়ে দিল রাজস্থানকে।