শুধু ভাল লাইন, লেংথে বল করা নয় দিল্লির তিন সেরা ব্য়াটারকে আউট করলেন তিনি। সব মিলিয়ে চার উইকেট নিলেন এই বাঁ হাতি বোলার। তাই আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের বিচারে ম্যাচের সেরা মহসিন।
ম্যাচের সেরা মহসিন ছবি: আইপিএল
লখনউ সুপার জায়ান্টস ১৯৫ রান করলেও দিল্লির শক্তিশালী ব্যাটিংয়ের সামনে শুরু থেকেই ভাল বল করতে হত। সেই কাজটা করলেন তরুণ মহসিন খান। শুধু ভাল লাইন, লেংথে বল করা নয় দিল্লির তিন সেরা ব্য়াটারকে আউট করলেন তিনি। সব মিলিয়ে চার উইকেট নিলেন এই বাঁ হাতি বোলার। তাই আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের বিচারে ম্যাচের সেরা মহসিন।
পাওয়ার প্লে-র মধ্যে বল করতে এসে ডেভিড ওয়ার্নারকে আউট করেন মহসিন। ফলে বড় ধাক্কা লাগে দিল্লি শিবিরে। কারণ ১৯৫ রান তাড়া করতে হলে ওয়ার্নারের ব্যাটে রান দরকার ছিল। পরে যখন ঋষভ পন্থ ও রভম্য়ান পাওয়েল একের পর এক বড় শট মারছেন তখনও মহসিনের হাতে বল তুলে দেন লোকেশ রাহুল। পন্থকে বোল্ড করে লখনউকে ম্যাচে ফেরান তিনি।
তখনও পাওয়েল ক্রিজে ছিলেন। অন্য বোলারদের বড় শট মারলেও মহসিনকে পারলেন না তিনি। পাওয়েলকে আউট করার পরে সেই ওভারেই শার্দুল ঠাকুরকেও সাজঘরে ফেরান এই তরুণ বোলার। সেখান থেকে আর ম্যাচে ফেরা সম্ভব ছিল না দিল্লির। চার ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন মহসিন। তাই সঙ্গত কারণেই তাঁকে ম্য়াচের সেরা ঘোষণা করা হয়।