কেকেআরের অনুশীলনে সুনীল নারিন ও দীনেশ কার্ত্তিক টুইটার
আসন্ন আইপিএলে ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাবে না কোনও দলই। নিরপেক্ষ মাঠে খেলতে হবে সব দলকে। বিসিসিআইয়ের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের উপদেষ্টা ভেঙ্কি মাইসোর। তবে এক শহর থেকে আর এক শহরে খেলতে যাওয়াটা চিন্তায় রাখছে তাঁকে। কেকেআর এবার প্লে-অফে পৌঁছলে এই চিন্তা আরও বাড়বে ভেঙ্কির। কারণ তখন আরও একবার শহর বদল করতে হবে তাঁদের। যেতে হবে আমদাবাদে।
চার শহরে ম্যাচ খেলতে হবে কেকেআরকে। প্লে অফে উঠলে আমদাবাদে খেলতে যেতে হবে দলকে। তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ভেঙ্কি বলেন, ‘‘এই সময়ে বিভিন্ন শহরে খেলতে যাওয়া কিছুটা সমস্যার, যদিও বিশেষ বিমান থাকবে। সুরক্ষা বলয় তৈরির ক্ষেত্রেও তা সঠিক ভাবে মানার ক্ষেত্রে আমরা কার্পণ্য করছি না। সকলেই যাঁরা এই বলয়ের মধ্যে থাকবেন তাঁদের সকলের খেয়াল রাখছি আমরা। আমরা ভাগ্যবান বেশ কিছু ভাল ডাক্তারও আমাদের সঙ্গে রয়েছেন গত মরসুম থেকেই।’’
তিনি বলেন, ‘‘ঘরের মাঠে খেলতে না পারা নিঃসন্দেহে হতাশজনক। কিন্তু এই সময়ে আর কোনও উপায় নেই। মানিয়ে নিতে হবে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে আমাদের। নিরপেক্ষ জায়গায় জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থেকে খেলা নিঃসন্দেহে ভাল। তবে আমরা যে কিছু জিনিস থেকে বঞ্চিত হব এটাও ঠিক।’’
গত মরসুমে প্লে অফে জায়গা করে নিতে পারেনি নাইটরা। তবে এই বছর ভাল ফলের আশায় বুক বাঁধছেন তাঁরা। ভেঙ্কি বলেন, ‘‘গত বছর একটুর জন্য আমরা প্লে-অফে যেতে পারিনি। কারণ এটা দারুণ কঠিন একটা প্রতিযোগিতা। তবে আমরা সবসময়ই প্লে-অফের লড়াইয়ে রয়েছি। আশা করব আমাদের তারকা ক্রিকেটাররা এই লম্বা প্রতিযোগিতায় ভাল খেলবে আর আমরা লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারব।’’
আসন্ন আইপিএলে ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাবে না কোনও দলই। নিরপেক্ষ মাঠে খেলতে হবে সব দলকে। বিসিসিআইয়ের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের উপদেষ্টা ভেঙ্কি মাইসোর। তবে এক শহর থেকে আর এক শহরে খেলতে যাওয়াটা চিন্তায় রাখছে তাঁকে। কেকেআর এবার প্লে-অফে পৌঁছলে এই চিন্তা আরও বাড়বে ভেঙ্কির। কারণ তখন আরও একবার শহর বদল করতে হবে তাঁদের। যেতে হবে আমদাবাদে।
চার শহরে ম্যাচ খেলতে হবে কেকেআরকে। প্লে অফে উঠলে আমদাবাদে খেলতে যেতে হবে দলকে। তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ভেঙ্কি বলেন, ‘‘এই সময়ে বিভিন্ন শহরে খেলতে যাওয়া কিছুটা সমস্যার, যদিও বিশেষ বিমান থাকবে। সুরক্ষা বলয় তৈরির ক্ষেত্রেও তা সঠিক ভাবে মানার ক্ষেত্রে আমরা কার্পণ্য করছি না। সকলেই যাঁরা এই বলয়ের মধ্যে থাকবেন তাঁদের সকলের খেয়াল রাখছি আমরা। আমরা ভাগ্যবান বেশ কিছু ভাল ডাক্তারও আমাদের সঙ্গে রয়েছেন গত মরসুম থেকেই।’’
তিনি বলেন, ‘‘ঘরের মাঠে খেলতে না পারা নিঃসন্দেহে হতাশজনক। কিন্তু এই সময়ে আর কোনও উপায় নেই। মানিয়ে নিতে হবে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে আমাদের। নিরপেক্ষ জায়গায় জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থেকে খেলা নিঃসন্দেহে ভাল। তবে আমরা যে কিছু জিনিস থেকে বঞ্চিত হব এটাও ঠিক।’’
গত মরসুমে প্লে অফে জায়গা করে নিতে পারেনি নাইটরা। তবে এই বছর ভাল ফলের আশায় বুক বাঁধছেন তাঁরা। ভেঙ্কি বলেন, ‘‘গত বছর একটুর জন্য আমরা প্লে-অফে যেতে পারিনি। কারণ এটা দারুণ কঠিন একটা প্রতিযোগিতা। তবে আমরা সবসময়ই প্লে-অফের লড়াইয়ে রয়েছি। আশা করব আমাদের তারকা ক্রিকেটাররা এই লম্বা প্রতিযোগিতায় ভাল খেলবে আর আমরা লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারব।’’