স্পেনের দুই গোলদাতা নিকো এবং ওয়্যারজ়াবাল। ছবি: রয়টার্স।
কর্নার থেকে রাইসের হেড বাঁচালেন গোলকিপার। ফিরতে হেড বাঁচালেন অলমো। তৃতীয় প্রচেষ্টা বাইরে গেল। বেঁচে গেল স্পেন।
কুকুরেয়ার অসাধারণ পাস থেকে গোল করলেন ওয়্যারজ়াবাল। খেলা শেষ হওয়ার চার মিনিট আগে এগিয়ে গেল স্পেন।
এ বারও ইয়ামালের প্রচেষ্টা বাঁচিয়ে দিলেন তিনি। স্পেন অনবরত আক্রমণ করে যাচ্ছে। কিন্তু গোলের মুখ খুলছে না।
সমতা ফেরাল ইংল্যান্ড। গোল খেয়ে একের পর এক আক্রমণ করছিল তারা। তার ফসল হিসাবেই গোল তুলে নিল। পরিবর্ত হিসাবে নামার তিন মিনিটের মধ্যে গোল করলেন কোল পামার।
অলমোর থেকে পাস দারুণ ভাবে উঠে গিয়ে শট করেছিলেন ইয়ামাল। তা বাঁচিয়ে দিলেন পিকফোর্ড।
ম্যাচের এক ঘণ্টাতেই উঠে গেলেন ইংরেজ অধিনায়ক। নামলেন সেমিফাইনালে ইংরেজদের জেতানো ফুটবলার অলি ওয়াটকিন্স।
সহজ একটি সুযোগ নষ্ট করলেন মোরাতা। তার পরেই নিকোর একটি গোলার মতো শট অল্পের জন্য বাইরে গেল।
ইংল্যান্ড বক্সের ডান দিকে বল পেয়েছিলেন ইয়ামাল। তিনি পাস দেন ফাঁকায় দাঁড়িয়ে থাকা নিকোকে। ঠান্ডা মাথায় গোল করে স্পেনকে এগিয়ে দিলেন নিকো।
স্পেনের আক্রমণ বনাাম ইংল্যান্ডের রক্ষণ। প্রথমার্ধে তবু দু’দলের মধ্যেই দেখা গেল সাবধানী ফুটবল। ফলে গোল হল না।
রাইসের তোলা ফ্রিকিকে শট মেরেছিলেন ফোডেন। তা বাঁচিয়ে দিলেন উনাই সিমন।
থ্রু বল পেয়েছিলেন মোরাতা। কিন্তু কাজে লাগাতে পারলেন না। কর্নার থেকেও লাভ তুলতে পারল না স্পেন।
ডেক্লান রাইসের উরুতে আঘাত করে হলুদ কার্ড দেখলেন অলমো।
রুইজ়ের পায়ে স্টাড দিয়ে আঘাত করার জন্য হলুদ কার্ড দেখলেন ইংরেজ অধিনায়ক।
ইয়ামালের থেকে বল ঘুরে গিয়েছিল মোরাতার পায়ে। কিন্তু তিনি বল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেনই না। ইংরেজ ডিফেন্ডারদের কাছে আটকে গেলেন।
ডান দিক থেকে উঠে গিয়েছিলেন ওয়াকার। তিনি বক্সে ক্রস করেছিলেন। তার আগেই ক্লিয়ার করে দিল স্পেন।
বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন স্পেনের উইঙ্গার। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আটকে দিলেন এক ইংরেজ ডিফেন্ডার।
যথারীতি পায়ে বল রেখে খেলার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে স্পেন। খেলা হচ্ছে ইংল্যান্ডের অর্ধেই।
স্পেন শুরু থেকেই আক্রমণ করছে। বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে ইংল্যান্ড। তারাও মঝে মাঝে আক্রমণে উঠছে।