মেসির পরে গোল করলেন জুলিয়ান আলভারেস। ২-০ গোলে এগিয়ে গেল আর্জেন্টিনা। গোলের পরে ফুটবলারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: ইমাগো
শেষ ১০ মিনিটে অসাধারণ ফুটবল খেলল অজিরা। ম্য়াচের একদম শেষ মুহূর্তে গোলের সুযোগ পেয়েছিলেন তারা। কিন্তু গোল করতে পারলেন না কুয়োলো।
১ গোল শোধ করল অস্ট্রেলিয়া। বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট মারেন গুডউইন। বক্সের মধ্যে এনজো মার্তিনেসের মাথায় লেগে বলের দিক বদলে যায়। কিছু করার ছিল না গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেসের। আত্মঘাতী গোল দেওয়া হয় মার্তিনেসের নামে।
খেলায় ফেরার চেষ্টা করেও পারছে না অস্ট্রেলিয়া। বলের দখল বেশি আর্জেন্টিনার। তৃতীয় গোল করে খেলার ফল নিশ্চিত করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন মেসিরা।
২-০ গোলে এগিয়ে গেল আর্জেন্টিনা। এ বার গোল করলেন জুলিয়ান আলভারেস। গোলরক্ষকের দোষে গোল খেল অস্ট্রেলিয়া। বক্সের মধ্যে বেশি ক্ষণ পায়ে বল রাখার খেসারত দিলেন ম্যাট রায়ান। তাঁর পা থেকে বল ছিনিয়ে নেন আলভারেস। ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে ভুল করেননি তিনি।
চোটের কারণে পাপু গোমেজ়কে তুলে নিতে বাধ্য হলেন লিয়োনেল স্ক্যালোনি। বদলে এক ডিফেন্ডারকে নামিয়েছেন তিনি। রক্ষণ মজবুত রাখার চেষ্টায় আর্জেন্টিনার কোচ।
গোল খেয়ে আক্রমণে জোর দেয় অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু খেলার রাশ আবার নিজেদের কাছে নিয়ে নিয়েছিল আর্জেন্টিনা। নিজেদের মধ্যে বল রাখছিলেন ফুটবলাররা। ফলে রক্ষণ ছেড়ে উঠে আসতে বাধ্য হচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া। বিপক্ষের ফুটবলারদের সেই ফাঁক থেকেই সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন মেসিরা। কিন্তু প্রথমার্ধে আর গোল আসেনি। ১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যায় আর্জেন্টিনা।
বিশ্বকাপের নকআউটে প্রথম গোল করলেন লিয়োনেল মেসি। কর্নার ফ্ল্যাগের কাছে আর্জেন্টিনার ফুটবলারকে ফাউল করায় ফ্রিকিক পায় আর্জেন্টিনা। ফ্রিকিক থেকে সরাসরি গোল না হলেও ফিরতি বল পান মেসি। দি পলের সঙ্গে দেওয়া নেওয়া করে বক্সে ঢুকে বাঁ পায়ের মাটি ঘেঁষা শটে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন মেসি।
আর্জেন্টিনার মাঝমাঠ ও আক্রমণ ভাগের মধ্যে নিজেদের ফুটবলারদের দেওয়াল তৈরি করেছে অস্ট্রেলিয়া। ফলে থ্রু বলে সামনে এগোতে পারছেন না মেসিরা। দি মারিয়া না থাকায় প্রান্ত ধরে আক্রমণও কম হচ্ছে। ফলে সে রকম সুযোগ তৈরি করতে পারছে না আর্জেন্টিনা। অন্য দিকে শারীরিক ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে মাঝে মাঝেই আর্জেন্টিনার অর্ধে আক্রমণ করছে অস্ট্রেলিয়া।
ধীরে ধীরে খেলায় ফেরার চেষ্টা করছে অস্ট্রেলিয়া। ২২ মিনিটের মাথায় ম্যাচের প্রথম কর্নার পায় তারা। কিন্তু সেখান থেকে কোনও বিপদ তৈরি হয়নি আর্জেন্টিনার গোলে। শেষ পাঁচ মিনিট বলের বেশির ভাগ দখলই অস্ট্রেলিয়ার ফুটবলারদের পায়ে।
মাঝমাঠের দখল আর্জেন্টিনার কাছে। ১৮ মিনিটের মাথায় প্রতি আক্রমণ থেকে এক বার আর্জেন্টিনার বক্সে ঢোকে অস্ট্রেলিয়ার ফুটবলাররা। কিন্তু গোলে শট মারার আগেই বল গোললাইন অতিক্রম করে চলে যায়। আর্জেন্টিনার কাছে বলের দখল বেশি থাকলেও এখনও গোলমুখী শট নিতে পারেননি মেসিরা।
চোটের কারণে দি মারিয়া না থাকায় প্রান্ত ধরে আক্রমণ কম হচ্ছে আর্জেন্টিনার। থ্রু বলে খেলার চেষ্টা করছে তারা। মেসিকে মাঝে রেখে অস্ট্রেলিয়ার বক্সে ঢোকার চেষ্টা করছে তারা। কিন্তু এখনও গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা।
প্রথম থেকেই বলের দখল আর্জেন্টিনার। ছোট ছোট পাসে আক্রমণে ওঠার চেষ্টা করছেন মেসিরা। অন্য দিকে রক্ষণ মজবুত রেখে প্রতি আক্রমণে খেলার লক্ষ্যে নেমেছে অস্ট্রেলিয়া। কিছুটা শারীরিক ফুটবল খেলার চেষ্টা করছে তারা।