Virat Kohli

ফিটনেস সবার আগে, তবে সুযোগ পেলে ছোলে-বাটুরে খাওয়ার লোভ সামলাতে পারেন না কোহলি

শরীরচর্চা তাঁর কাছে সবার আগে। কিন্তু চোখের সামনে ছোলে-বাটুরে দেখলে যে লোভ সামলাতে পারেন না, সেটাও জানিয়েছেন বিরাট কোহলি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১১ অগস্ট ২০২৩ ২২:৫৩
Share:

বিরাট কোহলি। — ফাইল চিত্র।

ফিটনেসের দিকে তাঁর সব সময় কঠোর নজর। কোনও মতেই শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমতে দেবেন না। শরীরকে কতটা গুরুত্ব দেন বিরাট কোহলি, সেটা সমাজমাধ্যমে তাঁর বিভিন্ন পোস্টেই বোঝা যায়। কিন্তু চোখের সামনে ছোলে-বাটুরে দেখলে যে লোভ সামলাতে পারেন না, সেটাও দ্বিধাহীন ভাবে জানিয়েছেন কোহলি। তবে এটাও খেয়াল রাখেন, অতিরিক্ত পরিশ্রম করে যাতে দ্রুত সেই ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলা যায়।

Advertisement

এক ওয়েবসাইটে কোহলি বলেছেন, “আমি খেতে খুবই ভালবাসি। স্বীকার করতে বাধা নেই, আমি পঞ্জাবি বলে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি ঝোঁক রয়েছে। ছোলে-বাটুরে খেতে বরাবরই ভালবাসি। সুযোগ পেলেই ছোলে-বাটুরে খাওয়ার ইচ্ছে মিটিয়ে নিই। মাঝে সাঝে এ ধরনের খাবার খেলেও তার পরে আমি কঠিন ডায়েট মেনে চলি, যাতে নিজের শরীর ঠিকঠাক রাখতে পারি।”

সুস্বাদু খাবার খেলেও ফিটনেস নিয়ে যে কোনও আপস করেন না এটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক। বলেছেন, “ফিটনেস আমার কাছে সবার আগে। শুধু পেশাদার ক্রীড়াবিদ বলে নয়, নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতেও এটা দরকার। আমার ফিটনেস রুটিন নির্দিষ্ট। দিনের অন্তত একটা সময় ফিটনেসের উন্নতির জন্যে পরিশ্রম করি। অনুশীলনের সময় নিজেকে নিংড়ে দিই। শক্তি বাড়ানো, সহ্যক্ষমতা বাড়ানোর দিকে নজর দিই। ম্যাচের পর কোনও কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হলে সেটা যাতে সামলাতে পারি, সে দিকে নজর থাকে। নিজেকে চোটমুক্ত রাখতে চাই। তবে শরীরের বিশ্রামও প্রয়োজন। তাই সঠিক পরিমাণে ঘুমও দরকার।”

Advertisement

শুধু শারীরিক শক্তি নয়, মানসিক সুস্থতার খেয়াল রাখাও সমান গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কোহলি। তাঁর কথায়, “নিয়মিত শরীরচর্চা করার পাশাপাশি ধ্যান করি। মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করি। শরীর এবং মন যাতে একই সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে সেটা দেখাও আমার দায়িত্ব।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement