সেই বিশ্বকাপ সচিন তেন্ডুলকরের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, সেটাও জানিয়েছেন বিরাট। তিনি বলেন, “সচিনের প্রচুর আশা ছিল। সচিনের প্রাপ্তি বিশাল। সকলে ভারতীয় ক্রিকেটকে সাহায্য করার জন্য নিজের সবটুকু করেছে। কিন্তু সচিনের এই বিশ্বকাপ নিয়ে যা আশা ছিল, সেটা আমি অনুভব করেছি।”
—ফাইল চিত্র
বিশ্বকাপ জয়ের সেই রাত। ক্রিকেটপ্রেমী ভারতীয়দের মনে ১১ বছর পরেও ২ এপ্রিলের রাতে ওয়াংখেড়ের মাঠে মহেন্দ্র সিংহ ধোনির মারা ছয় সকলের মনে রয়েছে। সেই বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তরুণ বিরাট কোহলী। বিশ্বকাপের পর ভারতকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন, কিন্তু মনে থেকে গিয়েছে ফাইনালের রাতের ৩৫ রান।
আরসিবি-র ওয়েব সাইটে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিরাট কোহলী বলেন, “২০১১ বিশ্বকাপের ফাইনালে ৩৫ রান। আমার ক্রিকেট জীবনের সব চেয়ে মূল্যবান ৩৫ রান। দলকে রানের মধ্যে ফিরে আসতে সাহায্য করেছিলাম। যতটা সাহায্য করতে পেরেছিলাম, তাতেই আমি খুশি। গ্যালারির আবহাওয়া ছিল অস্বাভাবিক। আমার মনে এখনও সেই ছবি তাজা হয়ে রয়েছে।”
সেই বিশ্বকাপ সচিন তেন্ডুলকরের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, সেটাও জানিয়েছেন বিরাট। তিনি বলেন, “সচিনের প্রচুর আশা ছিল। সচিনের প্রাপ্তি বিশাল। সকলে ভারতীয় ক্রিকেটকে সাহায্য করার জন্য নিজের সবটুকু করেছে। কিন্তু সচিনের এই বিশ্বকাপ নিয়ে যা আশা ছিল, সেটা আমি অনুভব করেছি।”
২০১১ সালের ফাইনালে ৩৫ রান করা বিরাট, ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে ভারতকে নেতৃত্ব দেন। সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় নিতে হয় ভারতকে। এর পর ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয় ভারত।