১৭ জানুয়ারি হামজার পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। সেই সময় নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচ খেলছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এখনও অবধি দেশের হয়ে ছ’টি টেস্ট খেলেছেন হামজা। কিন্তু দু’বছর পর সেই টেস্টে সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক দিনের সিরিজের আগে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন হামজা।
১৭ জানুয়ারি হামজার পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। —ফাইল চিত্র
নিষিদ্ধ ওষুধ নিয়েছেন জুবেইর হামজা। ফেরোসমাইড নামক একটি ওষুধ নেন তিনি। শক্তিবর্ধক ওষুধ না হলেও এই ওষুধের মাধ্যমে অন্য ওষুধের প্রতিক্রিয়া লুকিয়ে রাখা যায়। সেই কারণেই নিষিদ্ধ এই ওষুধ। হামজার শরীরে এই ওষুধই পাওয়া গিয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘হামজা বুঝতে পেরেছে কী ভাবে এই ওষুধ ওর শরীরে এসেছে। হামজা ইচ্ছাকৃত ভাবে এই ওষুধ নিয়েছে নাকি অন্য কোনও ভাবে, সেটা প্রমাণ হওয়ার পর শাস্তি কী হবে তা নির্ভর করবে।’
১৭ জানুয়ারি হামজার পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। সেই সময় নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচ খেলছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এখনও অবধি দেশের হয়ে ছ’টি টেস্ট খেলেছেন হামজা। কিন্তু দু’বছর পর সেই টেস্টে সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক দিনের সিরিজের আগে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন হামজা।
২০১৯ সালে অভিষেক ঘটে হামজার। ছ’টি টেস্টে ২১২ রান করেছেন তিনি। তাঁর সর্বোচ্চ স্কোর ৬২ রান। একটি মাত্র এক দিনের ক্রিকেটে খেলে হামজা করেছেন ৫৬ রান।