এই বাংলা দলের সম্পদ হয়ে উঠেছেন শাহবাজ। ব্যাটে, বলে দলকে সব সময় সাহায্য করে চলেছেন তিনি। তরুণ অলরাউন্ডার বলেন, “দলে আমার ভূমিকা খুব উপভোগ করছি। অনেক দিন ধরে অলরাউন্ডার হিসাবে খেলছি, সব সময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি বাংলার হয়ে সাত নম্বরে ব্যাট করি, খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এটা। ভাল লাগছে বাংলার হয়ে ভাল খেলতে পেরে।”
ম্যাচের সেরা শাহবাজ। —ফাইল চিত্র
বরোদার পর হায়দরাবাদ ম্যাচেও সেরা হলেন শাহবাজ আহমেদ। দুই ইনিংস মিলিয়ে তাঁর সংগ্রহ ৯১ রান এবং ৪ উইকেট। গুরুত্বপূর্ণ সময় রান করে দলকে লড়াইয়ে ফিরিয়ে এনেছিলেন তিনি। বল হাতে হায়দরাবাদের দ্বিতীয় ইনিংসে তিন উইকেট নিয়ে দলের জয়ের রাস্তা মসৃণ করেন শাহবাজ। ম্যাচের সেরা হয়েও একটা বিষয় খুশি হতে পারছেন না রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলের এই অলরাউন্ডার।
এ বারের নিলামে দু’কোটি ৪০ লক্ষ টাকা দিয়ে তাঁকে কিনেছে আরসিবি। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয়ের পর শাহবাজ বলেন, “প্রথম ইনিংসে এই উইকেটে ব্যাট করা সহজ ছিল। অভিষেক পোড়েল ভাল ব্যাট করেছে। আমি চেষ্টা করব আমার ইনিংসগুলি আরও বড় রানের করার। সকলে এই জয়ের অংশীদার। ভাল লাগছে জিতে। উইকেটে স্পিনারদের জন্য কিছু ছিল না। আমি বল করতে এসেছিলাম কারণ হায়দরাবাদে একাধিক বাঁহাটি ব্যাটার ছিল। তিনটি উইকেট পেয়ে যাই দলের জন্য।”
এই বাংলা দলের সম্পদ হয়ে উঠেছেন শাহবাজ। ব্যাটে, বলে দলকে সব সময় সাহায্য করে চলেছেন তিনি। তরুণ অলরাউন্ডার বলেন, “দলে আমার ভূমিকা খুব উপভোগ করছি। অনেক দিন ধরে অলরাউন্ডার হিসাবে খেলছি, সব সময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি বাংলার হয়ে সাত নম্বরে ব্যাট করি, খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এটা। ভাল লাগছে বাংলার হয়ে ভাল খেলতে পেরে।”
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জিতে ১২ পয়েন্ট নিয়ে এলিট গ্রুপ বি-র শীর্ষে বাংলা। দ্বিতীয় স্থানে হায়দরাবাদ। বরোদা এবং চণ্ডীগড়ের পক্ষে বাংলার পয়েন্ট ছোঁয়া সম্ভব নয়। এমন অবস্থায় নক আউট পর্বে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত বাংলার। কিন্তু তবুও জয় ছাড়া অন্য কিছুর কথা ভাবছেই না তারা। শাহবাজ বলেন, “ব্যাটিং এবং বোলিং নিয়ে গোটা দল আত্মবিশ্বাসী। আমরা নিজেদের সবটুকু দিয়ে দেব পরের ম্যাচতা জেতার জন্য।” চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে ৩ মার্চ থেকে শুরু গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ।