Champions Trophy Final

রবিবার দুবাইয়ে ২৫ বছর আগের রাত ফেরাতে চাইছে নিউ জ়িল্যান্ড, ট্রফিই পাখির চোখ ইয়ংয়ের

সাদা বলের ক্রিকেটে এখনও পর্যন্ত একটিই আইসিসি ট্রফি জিতেছে নিউ জ়িল্যান্ড। ২০০০ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারিয়েছিল তারা। সেই রাতই রবিবার দুবাইয়ে ফেরাতে চাইছে কিউয়িরা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৮ মার্চ ২০২৫ ১৬:৫৯
Share:

২০০০ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ী নিউ জ়িল্যান্ড দল। — ফাইল চিত্র।

সাদা বলের ক্রিকেটে এখনও পর্যন্ত একটিই আইসিসি ট্রফি জিতেছে নিউ জ়িল্যান্ড। ২০০০ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারিয়েছিল তারা। সেই রাতই রবিবার দুবাইয়ে ফেরাতে চাইছে কিউয়িরা। ফাইনালের আগে জানিয়েছেন ওপেনার উইল ইয়ং।

Advertisement

নিউ জ়িল্যান্ডের ওই ট্রফি জয়ের সময় ইয়ংয়ের বয়স ছিল আট। টিভির সামনে বসে ম্যাচ দেখেছিলেন। স্টিফেন ফ্লেমিং, নাথান অ্যাসলে, স্কট স্টাইরিসরা যে কীর্তি গড়েছিলেন, তা ফেরাতে মরিয়া তিনি।

আইসিসি-র ওয়েবসাইটে ইয়ং বলেছেন, “সেই দলে অনবদ্য কিছু ক্রিকেটার ছিল। এখনকার দলে যারা রয়েছে, তারা ওদের দেখেই বেড়ে উঠেছে। সেই স্মৃতি আমরা ভুলিনি। ২৫ বছর আগের সেই দিনটা ফেরাতে পারলে খুব ভাল লাগবে। সেই সময় আমার আট বছর বয়স ছিল। তখন থেকেই ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা শুরু।”

Advertisement

ইয়ং আরও বলেছেন, “এখানে আসার বিমান ধরার আগের কথা মনে পড়ছে। সব চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল ঘোষণা করা হয়েছে তখন। সে দিন স্কট স্টাইরিস আমাদের সামনে হাজির ছিলেন। সেই দলটার ব্যাপারে অনেক গল্প বললেন। অতীতের কথা মনে রাখা খুবই ভাল ব্যাপার। আগেও নিউ জ়িল্যান্ড এই ট্রফি জিতেছে। ওরা স্রেফ আমাদের ব্যাটনটা দিয়ে দিয়েছে। সেটা স্পর্শ করা আমাদের কাজ।”

গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।

২০০০ সালে নিউ জ়িল্যান্ডকে জিতিয়েছিল তাদের ওপেনারেরা। এ বারও একই জিনিস দেখা যাচ্ছে। ডেভন কনওয়ে, রাচিন রবীন্দ্রের ওপেনিং জুটি নিউ জ়িল্যান্ডকে অনেকটাই এগিয়ে দিচ্ছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ওপেন করতে নেমে শতরান করেছিলেন ইয়ংও। ফাইনালেও নিউ জ়িল্যান্ডকে ভরসা দিতে পারে ওপেনিং।

এক সপ্তাহ আগে ভারতের বিরুদ্ধে খেলেছিল নিউ জ়িল্যান্ড। সেই ম্যাচের লড়াই অনুপ্রেরণা তাদের। ইয়ং বলেছেন, “আগের ম্যাচ থেকে অনেক শিক্ষা নিয়েছি। বিশেষত ব্যাটার হিসাবে। আমি নিশ্চিত আমার দলের বোলারেরাও ওদের ব্যাটারদের পরখ করে নিয়েছে। ভারতের ক্রিকেট খেলার ধরনের সঙ্গে আমরা ইতিমধ্যেই পরিচিত। একই মাঠে আবার খেলতে নামব। দ্রুত মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে আমাদের। দেখা যাক রবিবার সামনে কোন চ্যালেঞ্জ এসে হাজির হয়।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement