সম্প্রতি সেই আলাপের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে জেমিমা বলেন, ‘‘ভারতের পুরুয ও মেয়েদের ক্রিকেট দল একই হোটেলে ছিল। তাই আমি ও স্মৃতি মন্ধানা ফোন করে বিরাট ভাইয়ের কাছে একটু সময় চাই। বিরাট ভাই আমাদের নীচে একটি ক্যাফেতে আসতে বলে। সেখানে গিয়ে দেখি অনুষ্কা শর্মাও আছে। আমরা চার জন চুটিয়ে গল্প করি।’’
কার সঙ্গে গল্প করেছিলেন কোহলী ফাইল চিত্র
জানতে পেরেছিলেন বিরাট কোহলী একই হোটেলে রয়েছেন। তাই তাঁকে ফোন করে বলেছিলেন কয়েক মিনিট সময় দিতে। সেই কয়েক মিনিট যে গল্প করতে করতে চার ঘণ্টায় গড়াবে তা বুঝতেই পারেননি তাঁরা। সেই আলোচনা ক্রিকেটার হিসাবে তাঁকে অনেক পরিণত করেছে বলে মনে করেন ভারতীয় মহিলা দলের ব্যাটার জেমিমা রড্রিগেজ।
সম্প্রতি সেই আলাপের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে জেমিমা বলেন, ‘‘ভারতের পুরুয ও মেয়েদের ক্রিকেট দল একই হোটেলে ছিল। তাই আমি ও স্মৃতি মন্ধানা ফোন করে বিরাট ভাইয়ের কাছে একটু সময় চাই। বিরাট ভাই আমাদের নীচে একটি ক্যাফেতে আসতে বলে। সেখানে গিয়ে দেখি অনুষ্কা শর্মাও আছে। আমরা চার জন চুটিয়ে গল্প করি।’’
কী গল্প হয়েছিল সে কথারও সামান্য হদিশ দিয়েছেন জেমিমা। তিনি বলেন, ‘‘প্রথমে আমরা বিরাট ভাইকে ব্যাটিং নিয়ে জিজ্ঞাসা করছিলাম। সেটা আধ ঘণ্টা চলার পরে সব কিছু আরও স্বাভাবিক হয়ে গেল। খেলার বাইরেও জীবনের অনেক কিছু নিয়ে আমরা কথা বলেছি। খেলার সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবন কী ভাবে পাশাপাশি একসঙ্গে চালানো যায় সে কথাও বিরাট ভাই আমাদের বুঝিয়েছিল।’’
মাঠে নেমে কী ভাবে প্রত্যাশার চাপ সামলান সেই পরামর্শও তাঁদের দিয়েছিলেন কোহলী। জেমিমা বলেন, ‘‘বিরাট ভাই বলেছিল মাঠে নামার পরে আমি শুধু স্কোরবোর্ড দেখি। কী ভাবে রান করব সেটাই মাথায় থাকে। গ্যালারি কী বলছে, সমর্থকরা কী ভাবছেন সে কথা তখন মাথায় থাকে না। এ ভাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী এগলে সাফল্য আসবেই।’’ সেই পরামর্শ মাথায় রেখে তিনি চলতে চেষ্টা করেন বলে জানিয়েছেন জেমিমা।