সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে ডেভিড বেকহ্যাম। ছবি: রয়টার্স।
ওয়াংখেড়েতে ভারত-নিউ জ়িল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচ দেখতে এসেছেন ডেভিড বেকহ্যাম। সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে রয়েছেন তিনি। দুই দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেল বেকহ্যামকে। সচিন এবং বেকহ্যাম একসঙ্গে মাঠে নামেন। তার পর দুই দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলান।
ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ফুটবলার বেকহ্যাম বুধবার ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল দেখতে এসেছেন ইউনিসেফের দূত হিসাবে। বেকহ্যাম মানেই বাঁকানো শটে গোল আর সচিন মানে নিখুঁত স্ট্রেট ড্রাইভ। এক জনের পায়ে বল পড়লে ভয় পেতেন ডিফেন্ডারেরা। আর সচিন ব্যাট করতে নামা মানে বোলারদের ঘুম উড়ে যাওয়া। দুই ভিন্ন খেলার দুই অন্যতম সেরা খেলোয়াড় ওয়াংখেড়েতে একসঙ্গে।
জাতীয় সঙ্গীতের সময় বেকহ্যাম এবং সচিনকে দেখা গেল বাউন্ডারিতে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে রয়েছেন। বেকহ্যামের দেশ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে পারেনি ঠিকই। কিন্তু ইংরেজ ফুটবলার চলে এসেছেন ক্রিকেটের সেমিফাইনাল দেখতে।
যশপ্রীত বুমরার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন ডেভিড বেকহ্যাম। দেখছেন সূর্যকুমার যাদব এবং সচিন তেন্ডুলকর। ছবি: রয়টার্স।
২০১১ সালে ওয়াংখেড়ের মাঠেই বিশ্বকাপ জিতেছিল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির ভারত। সেই মাঠেই ১২ বছর পর সেমিফাইনাল খেলতে নেমেছেন রোহিত শর্মারা। চার বছর আগে নিউ জ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল ভারতকে। সেই ম্যাচের বদলা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে তাদের।