১৫ নভেম্বর ১৯৮৯। করাচি। ১৪ নভেম্বর ২০১৩। মুম্বই।
১৫ নভেম্বর ১৯৮৯। করাচি। ১৬ বছরের নম্র, লাজুক কিশোরের টেস্ট অভিষেক। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। সে দিন ছেলেটা শুধু ফিল্ডিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল। পরের দিন ব্যাট হাতে ওয়াসিম আক্রমদের দাপুটে বোলিংয়ের সামনে খুব বেশি রান পায়নি। ২৪ বলে ১৫ রান করেছিল। সে দিন হয়তো অনেকে ভাবতে পারেনি আগামী আড়াই দশক সে-ই ক্রিকেট বিশ্ব শাসন করবে, হয়ে উঠবে ক্রিকেটের ঈশ্বর— সচিন রমেশ তেন্ডুলকর। মঙ্গলবার সচিনের অভিষেকের ২৭ বছর পূর্তিতে ভক্তদের পূজো চলল যথারীতি। সোশ্যাল মিডিয়ায় স্রোত বয়ে গেল শুভেচ্ছার। তাতে সতীর্থও যেমন আছেন তেমনই আছেন এক সময়ের মাঠের ‘শত্রু’।
বিরাট কোহালি
সংখ্যা দিয়ে এই বছরগুলোকে মাপা যায় না। সচিন পাজি চিরকালের ক্রিকেট লেজেন্ড।
ওয়াকার ইউনিস
‘সময়টা দ্রুত চলে যায়।’ ২৭ বছর আগে ঠিক এই দিনটায় আমার আর গ্রেট সচিন তেন্ডুলকরের করাচিতে অভিষেক হয়েছিল। দিনটা এখনও মনে আছে।
অজিঙ্ক রাহানে
যখন সাহস খুঁজেছি, প্রেরণা খুঁজেছি, নিখুত ক্রিকেট আর শৃঙ্খলা খুঁজেছি, তাঁর মধ্যে পেয়েছি। বলা হয় যখন তোমার দরকার হবে, পাশে পাবে ঈশ্বরকে। ব্যক্তিগত ভাবে তাঁর মধ্যে আমি দেখেছি ক্রিকেটের ঈশ্বরকে।
সচিন কী বললেন
• থ্যাঙ্ক ইউ বিরাট। তোমায় আর আমাদের টিমকে ইংল্যান্ড সিরিজের জন্য অল দ্য বেস্ট।
• দেশের জন্য খেলা সব সময়ই স্বপ্ন। কী মনে রাখার মতো ছিল সময়টা। সত্যিই সময় কী দ্রুত চলে যায়। তবে তুমি কিন্তু স্লো ছিলে না ওয়াকার।
• থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সততা আর দায়িত্ববোধের ব্যাপারে আমরা সব সময় তোর উপর ভরসা রাখতে পারি অজিঙ্ক।