Science

মঙ্গলে এ বার মিলল দৈত্যাকার ‘চামচ’

বুদ্ধমূর্তি, নারীমূর্তি, সভ্যতার ‘নিশ্চিত’ প্রমাণস্বরূপ গোটা তিনেক স্তম্ভ পেরিয়ে মঙ্গলের বুকে এ বার দেখা মিলল এক দৈত্যাকার চামচের! কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের আশা আরও কিছুটা বাড়িয়ে সেই চামচের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। সম্প্রতি মার্স রোভারের যান্ত্রিক চোখে ধরা পড়েছে সেই ছবি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৩৪
Share:

লাল গ্রহের সেই চামচ। ছবি সৌজন্য নাসা।

বুদ্ধমূর্তি, নারীমূর্তি, সভ্যতার ‘নিশ্চিত’ প্রমাণস্বরূপ গোটা তিনেক স্তম্ভ পেরিয়ে মঙ্গলের বুকে এ বার দেখা মিলল এক দৈত্যাকার চামচের! কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের আশা আরও কিছুটা বাড়িয়ে সেই চামচের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। সম্প্রতি মার্স রোভারের যান্ত্রিক চোখে ধরা পড়েছে সেই ছবি।

Advertisement

লাল গ্রহের বুকে প্রাণ ছিল এবং হয়ত এখনও আছে, কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের এই দাবি বহু দিনের। প্রাণ যে এক কালে ছিল, তা নিয়ে প্রায় নিশ্চিত বেশির ভাগ বিজ্ঞানীই। সাম্প্রতিক কিছু প্রমাণকে হাতিয়ার করে কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের দাবি, মঙ্গলের সেই বাসিন্দারা ছিল রীতিমতো সভ্য। দিন কয়েক আগে নাসা প্রকাশ করে তিনটি স্তম্ভের ছবি। নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর প্রায় একই মাপের এই স্তম্ভ তিনটিকে সভ্যতার ‘সুনির্দিষ্ট’ প্রমাণ বলে দাবি করতে থাকেন তাঁরা। নাসা অবশ্য সেই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে।

আরও পড়ুন: মঙ্গলে আবার মিলল প্রাচীন সভ্যতার স্তম্ভ? নাসা কী বলছে?

Advertisement

সভ্যতার স্তম্ভের রেশ কাটার আগেই হল মঙ্গলে চামচে দর্শন। লাল গ্রহে অবশ্য এর আগেও এই ধরনের চামচের অস্তিত্ব মিলেছিল। নাসার প্রকাশিত ফুটেজ দেখে বিষয়টি প্রথম নজরে আসে এক কন্সপিরেসি থিওরিস্টের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবিটি পোস্ট করে তিনি লেখেন, “চামচেটা নিশ্চই সবাই দেখতে পেয়েছেন। এটা নিশ্চই ওই গ্রহের প্রাচীন বাসিন্দাদের ফেলে যাওয়া।” এর পর ছবিটা ভাইরাল হতে একেবারেই বেশি সময় নেয়নি। বিষয়টি নিয়ে নাসার তরফেও এখনও কিছু জানানো হয়নি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement