ঝুরিভাজা দিয়ে রান্না ! কী কী করতে পারেন? ছবি: শাটারস্টক।
ঝুরি ভাজার পরোটা
পরোটাতে রকমারি পুর দেওয়ার চল আছে। আদা বা ময়দা মেখে তার মধ্যে পুর ভরে পরোটার মতো বেলে নিতে হয়। আলু, ছাতু, ফুলকপি, পনির, চিজ, ইচ্ছেমতো যে কোনও পুর দেওয়া যায়। ফুলকপি, আলু বা অ্যান্যান্য পুরের সঙ্গে ঝুরিভাজা মিশিয়ে দেখতে পারেন, স্বাদ একদম বদলে যাবে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও, একঘেয়ে স্বাদে বাড়তি ‘টুইস্ট’ যোগ করতে পারে ঝুরিভাজা।
স্যান্ডউইচ
নিরামিষ স্যান্ডউইচে পুর হিসাবে ঝুরিভাজা দিতে পারেন। আলুর সঙ্গে মিশিয়ে বা পেঁয়াজ, টম্যাটোর সঙ্গে ঝুরিভাজা, মেয়োনিজ দিয়ে স্যান্ডউইচ বানালে বেশ অন্যরকম খেতে লাগবে। তবে আমিষ স্যান্ডুউইচে না দেওয়াই ভাল। আমিষ স্বাদের সঙ্গে ঝুরিভাজা খুব একটা ভাল লাগবে না।
চাউমিন
কল্কাত্তাইয়া ধরণে চাউমিন বা নুড্লস মনের মত করে বানিয়ে উপর থেকে পেঁয়াজ, লঙ্কা কুচির সঙ্গে ছড়িয়ে দিন বেশ কিছুটা ঝুরিভাজা। চাউমিনের সঙ্গে ঝুরিভাজার স্বাদ মিশলে দারুণ লাগবে। অনেক সময় রান্নাটা ‘চটপটা’ না হলে ঝুরিভাজার সঙ্গত কিন্তু অন্য মাত্রা এনে দিতে পারে।
ভাত বা রুটি
সাদা ভাত বা ভাতের পাতে সব্জির বদলে ঝুরিভাজা খেতে পারেন। এমনকি রুটি দিয়েও ঝুরিভাজা খেতে কিন্তু বেশ লাগে।
রায়তা
রায়তার সঙ্গে শুকনো বোঁদে খাওয়ার চল আছে। রায়তার সঙ্গে ঝুরিভাজা মেশালেও কিন্তু খেতে অন্যরকম লাগবে। তবে রায়তায় ঝুরিভাজা মেশালে পেঁয়াজ বা শসা না দেওয়াই ভাল।