Sarang Ravindran

কলেজ পাশ করার পরেই চাকরি! ২২ বছর বয়সি তরুণের বেতন বিস্ময়কর

২০২১ সালে স্নাতক হন রবীন্দ্রন। কলেজ পাশ করার পরেই বিদেশের এক নামী তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় চাকরির জন্য আবেদন করেন তিনি।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৬ অগস্ট ২০২৩ ০৯:০৭
Share:
০১ ১৪

সারঙ্গ রবীন্দ্রন। বেঙ্গালুরুর এক পরিচিত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার সায়েন্সের স্নাতক। কলেজ পাশ করার পরে পরেই চাকরিও পেয়ে যান তিনি। আর সেই চাকরির বেতন শুনে লজ্জা পাবেন দেশের তাবড় তাবড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করা পড়ুয়ারা।

০২ ১৪

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইআইটি থেকে পড়াশোনা করা পড়ুয়ারা সাধারণত যে বেতনের চাকরি পান, একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক হওয়া রবীন্দ্রনের বেতনের পরিমাণ নাকি তার থেকেও বেশি।

Advertisement
০৩ ১৪

২০২১ সালে স্নাতক হন রবীন্দ্রন। কলেজ পাশ করার কিছু দিন পরেই ব্রিটেনের এক নামী তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় চাকরির জন্য আবেদন করেন তিনি।

০৪ ১৪

ইন্টারভিউয়ের পর তিনি সফট্অয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরি পেয়ে যান বলে রবীন্দ্রনের দাবি। কিন্তু তাঁকে যে পরিমাণ বেতনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তা দেখে তিনি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেননি।

০৫ ১৪

রবীন্দ্রনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দাবি, ব্রিটেনের ওই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার তরফে রবীন্দ্রনকে বার্ষিক দেড় কোটি টাকা বেতনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ২২ বছর বয়সি তরুণ নাকি এক মুহূর্তও সময় নষ্ট করেননি। সঙ্গে সঙ্গে সেই চাকরির প্রস্তাব লুফে নেন।

০৬ ১৪

রবীন্দ্রনের জন্ম এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। তাই পুত্রের সাফল্যে খুশির অন্ত ছিল না তাঁর বাবা-মার।

০৭ ১৪

রবীন্দ্রনের চাকরির খবরে তাঁর কলেজেও হইচই পড়ে যায়। তাঁকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয় ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে।

০৮ ১৪

কিন্তু নিজের সাফল্য নিয়ে রবীন্দ্রনের কী বক্তব্য? তিনি জানিয়েছেন, স্নাতক হওয়ার পর প্রথম চার মাস তিনি কোনও চাকরি পাননি।

০৯ ১৪

চার মাস পরে তিনি ব্রিটেনের ওই সংস্থায় চাকরির আবেদন করেন। কাজের অভিজ্ঞতাও বিশদে জানান। এর পরই ওই সংস্থার তরফে রবীন্দ্রনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

১০ ১৪

রবীন্দ্রনের দাবি, প্রাথমিক পর্যায়ের কথাবার্তা শেষে ওই সংস্থার তরফে তাঁর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। ইন্টারভিউয়ের পরেই তিনি ওই বিপুল বেতনের চাকরি পেয়ে যান বলেও তিনি জানিয়েছেন।

১১ ১৪

রবীন্দ্রনের জন্ম বেঙ্গালুরুতেই। তাঁর পরিবার যুক্ত রয়েছে নির্মাণশিল্পের সঙ্গে।

১২ ১৪

এক জন সফ্‌টঅয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার পাশাপাশি, রবীন্দ্রন একজন তবলাবাদক। তাঁর কথায়, “সফ্‌টঅয়্যার ইঞ্জিনিয়ার না হলে তবলা শিল্পী হতাম। আমার ঠাকুরমা একজন ধ্রুপদী গায়িকা এবং অল ইন্ডিয়া রেডিয়োতে কাজ করতেন।’’

১৩ ১৪

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রবীন্দ্রন এবং তাঁর দাদা ছোটবেলা থেকেই সফ্‌টঅয়্যার নিয়ে আগ্রহী। স্কুলে পড়তে পড়তেই বিভিন্ন সফ্‌টঅয়্যার তাঁদের নখদর্পণে ছিল।

১৪ ১৪

প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, রবীন্দ্রন এবং তাঁর দাদা একসঙ্গে বেশ কয়েকটি সফ্‌টঅয়্যার তৈরি করেছেন। তাঁরা এখনও বিভিন্ন সফ্‌টঅয়্যার নিয়ে কাজ করে চলেছেন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement