Bizarre

বাবার প্রেমিকাকে না-পসন্দ! মহিলাকে শিক্ষা দিতে ব্রাশ, পোশাক দিয়ে কী কেলেঙ্কারি করলেন মেয়ে?

তরুণী অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন সৎমাকে জ্বালানোর বিভিন্ন টোটকা। সমাজমাধ্যমে ঢাকঢোল পিটিয়ে জানালেন নিজেদের কুকীর্তির কথা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

গ্লাসগো (ব্রিটেন) শেষ আপডেট: ১১ মার্চ ২০২৩ ২০:৪০
Share:

তরুণী জানান, তাঁদের এই শয়তানির সম্পর্কে আঁচ করতে পারতেন বাবার প্রেমিকা। ছবি: শাটারস্টক।

বাবার প্রেমিকাকে মোটেই মেনে নিতে পারেননি মনে তাই বোনের সঙ্গে মিলে নানা ধরনের ফন্দি আটলেন ইনফ্লুয়েন্সার তরুণী। নিজের এই প্রতিভার কথা নিজেই ফলাও করে জানিয়েছেন সমাজমাধ্যমের পাতায়, যা জেনে হতবাক তাঁর অনুরাগীরা।

Advertisement

তরুণী অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, বাবার প্রেমিকাকে জ্বালানোর বিভিন্ন টোটকা। তিনি বলেন, ‘‘আমি আর আমার বোন বাবার প্রেমিকাকে একেবারেই সহ্য করতে পারতাম না। ওঁকে বিরক্ত করার নানা ধরনের ফন্দি আটতাম। বাবা ওঁর জন্য অনেক দামি দামি পোশাক কিনে আনতেন। সেই সব ডিজ়াইনার গাউন ফুটো করে দিতাম। ওঁর ব্রাশ দিয়ে আমরা সিঙ্ক পরিষ্কার করতাম। আমাদের মনে হত, ওঁর সঙ্গে এমনটাই করা উচিত। সাজগোজের বিষয় ভীষণ ঝোঁক ছিল ওই মহিলার। আমরা এক দিন ওঁর পছন্দের নেলপলিশে আঠা মিশিয়ে দিই।’’

তরুণী জানান, তাঁদের এই শয়তানির সম্পর্কে আঁচ করতে পারতেন বাবার প্রেমিকা। তরুণী বলেন, ‘‘আমাদের কাছে তিনি এই সব বিষয় জানতে চাইলে আমরা এমন হাবভাব করতাম, যেন আমরা কিছুই জানি না! আমার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর যখন বাবা আমার মাকে লুকিয়ে পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন ওই মহিলার সঙ্গে। আমার মাকে ওই মহিলার জন্য অনেক কষ্ট পেতে হয়েছিল। আমরা ওঁকে মোটেই সহ্য করতে পারি না। আমাদের সামনে মিষ্টি কথা বললেও বাবাকে তিনি আমাদের বাড়ি থেকে তাড়ানোর কথা বলতেন। তাই ওকে বিরক্ত করার একটাও সুযোগ ছাড়তাম না আমরা।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement