প্রতীকী ছবি।
বাড়িতে গুরুজনেরা বলেই থাকেন হাসিমুখে সব কাজ করার কথা। তা হলে কাজ হবে সহজ। কিন্তু সব সময়ে মুখে হাসি ধরে রাখা কঠিন, সে কথা অধিকাংশেই মানেন। ক্লান্তি বা বিরক্তি মুখের হাসি কেড়ে নেয়। অনেক সময়ে খেয়ালও থাকে না, কখন অতিরিক্ত কাজের চাপে মুখ থেকে উধাও হচ্ছে হাসি। যেমনটা অনেকের হয় ব্যায়াম করার সময়েও। হয়তো এক ঘণ্টা ব্যায়াম করার কথা। কিন্তু মাঝপথেই আর সঙ্গ দিতে চায় না শরীর। ক্লান্তি আসে। মনে হয় তখনই থেমে যেতে হবে। বাকি ব্যায়ামগুলি আর করতে ইচ্ছা করে না।
কিন্তু এমনটাও তো চলতে পারে না দিনের পর দিন। সে ক্ষেত্রে কী করা উচিত? কী ভাবে নিজেকে ধরে রাখা যাবে?
প্রতীকী ছবি।
সমাধান দিয়েছেন আমেরিকার চিকিৎসক মার্কাস আমন। ইন্টার্নাল মেডিসিন নিয়ে গবেষণা করেন তিনি। তাঁর বক্তব্য ক্লান্তি অনেকটা কাটতে পারে শরীরচর্চার সময়ে সে বিষয়ে সচেতন থাকলে। ২০১৬ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে তিনি উল্লেখ করেছেন, শরীরচর্চা যদি হাসি মুখে করা যায়, তবে ক্লান্তির ভাব কম আসে মনের মধ্যে। কারণ মুখে হাসি ধরা থাকলে, সে সঙ্কেত পৌঁছয় মস্তিষ্কেও। তখন শরীরের ক্লান্তি বা বিরক্তি কম আসে। ফলে খুব কঠিন কোনও ব্যায়াম করাও তুলনায় সহজ হয়ে যায়। মাঝপথে থেমেও যেতে হয় না।