কখন চুপ করে থাকা জরুরি? ছবি: সংগৃহীত।
কথা বলা জরুরি। চুপ করে থাকলে অনেক সমস্যা অমীমাংসিত থেকে যায়। আবার এটাও ঠিক যে, কতটা বলতে হবে কিংবা কোথায় থামতে হবে, সেটা জানা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে এমন অনেক পরিস্থিতি তৈরি হয়, যখন কথা বলার চেয়ে চুপ করে থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাতে অনেক কিছু সহজে সামলে নেওয়া সম্ভব হয়।
আবেগের পারদ চড়লে
রাগ, দুঃখ, ভাল লাগা, আনন্দ— আবেগ যেমনই হোক, তা শব্দ দিয়ে প্রকাশ না করে চুপ করে থাকাই শ্রেয়। তাতে মন শান্ত হয়। অন্যকে আঘাত দিয়ে ফেলার ঝুঁকি থাকে না। খুব রাগ হলে বা দুঃখ হলে, সেটা নিয়ে নিজের সঙ্গে কথা বলুন। আবার আনন্দের কারণ ঘটলে সেটাও মনে মনে উদ্যাপন করুন প্রাথমিক ভাবে।
কেউ একা থাকতে চাইলে
সারা দিনে কী কী করলেন, বাড়ি ফিরে সঙ্গীকে সেসব না বললে মন হালকা হয় না। তবে কোনও দিন যদি সঙ্গী শুনতে খুব উৎসাহ না দেখান, তা হলে চুপ করে যাওয়াই শ্রেয়। হয়তো তিনি কোনও কারণে বিপর্যস্ত। কিন্তু আপনার খারাপ লাগবে ভেবে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না। আবার আপনি যা বলছেন, সে দিকেও ঠিক মন দিতে পারছেন না। তেমন হলে তাঁকে একা থাকতে দেওয়াই শ্রেয়।
মতের অমিল হলে
অফিসের সহকর্মী, বন্ধু কিংবা প্রিয়জন— কোনও কারণে মতের অমিল হলে প্রাথমিক ভাবে চুপ করে যাওয়াই শ্রেয়। তাতে সংঘাত বাড়তে পারে। সম্পর্কের উপরও তার প্রভাব পড়তে পারে।