বাঙালির সব উৎসবের মতো দোলের খাওয়াদাওয়াও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
বাঙালির সব উৎসবের মতো দোলের খাওয়াদাওয়াও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সকাল থেকে রং খেলার টানে অনেক সময়ে হেঁশেল যেন একটু কম নজর পায় এই দিনটাতে। তাই বলে ভাল-মন্দ দিয়ে পেটপুজো না হলে চলে নাকি! খেলার আনন্দে আর রান্নার ঝঞ্ঝাট করতে ইচ্ছে হয় না বলেই, বিশেষ ব্যবস্থা রাখে রেস্তঁরা-মহল। যেমনটা এই বার করেছে নিউ টাউনের নোভোতেল। দোল এবং পরের দিন, হোলি উপলক্ষে থাকছে ‘ব্রাঞ্চ’-এর আয়োজন। যাতে, উৎসবের আনন্দে আলাদা করে প্রাতরাশের সময় না হলেও দুপুরে একেবারে ভরাট একটি আহারের বন্দোবস্ত অন্তত মেলে।
রং-বেরঙের মকটেল থেকে শুরু করে দোলের বিশেষ চাট, শুরুতেই থাকছে নানা রকমের ব্যবস্থা। সাবেক বাঙালি ভোজ যদি এই দিনটায় না টানে, তার জন্য প্রস্তত এই হোটেল। সকাল থেকে কয়েক রকমের বিরিয়ানির হাঁড়ি বসে গিয়েছে হেঁশেলে। ইচ্ছে হলে সঙ্গে সঙ্গে বানিয়ে দেওয়া হবে কুলচা, ছোলে। ইতালীয় পিৎজা-পাস্তা থেকে মধ্য এশীয় রকমারি রান্নার আয়োজনও রয়েছে। শেষপাতের মিষ্টিমুখেও থাকছে নানা অঞ্চলের ছোঁয়া। করোনার মরসুমে রং খেলা হোক না হোক, পেটপুজোটুকু জমিয়েই করে ফেলা যায় এমন আয়োজনের মাঝে।
রবিবার ও সোমবার সেখানে থাকছে এই বিশেষ বন্দোবস্ত।