কেক খেলে আমাদের শরীরে সেরোটোনিনের পরিমাণ বাড়ে। ছবি: প্রতীকী
শুধু বড়দিনই নয়, ২৫ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি, বছর শেষ ও নতুন বছরের শুরুর এই সময়টা জুড়ে অনেকটাই বেড়ে যায় কেক খাওয়ার পরিমাণ। কিন্তু এত কেক খাওয়া কি আদৌ ভাল? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাত্রাতিরিক্ত কেক খেলে দেহে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া থেকে পেটের গোলযোগ-জাতীয় একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু যদি পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হয়, তবে কেকও শরীরের কাজে লাগতে পারে।
১। কেক খেলে আমাদের শরীরে সেরোটোনিনের পরিমাণ বাড়ে। এই উপাদানটির পরিমাণ শরীরে বেড়ে গেলে মন ভাল থাকে। মানসিক অবসাদ দূর হয়। উদ্বেগ কমে।
২। অধিকাংশ কেকেই ডিম ব্যবহার করা হয়। আর ডিমের পুষ্টিগুণের কথা কারও অজানা নয়। ডিম ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ডি-তে ভরপুর। পাশাপাশি ডিমে শরীরের জন্য উপকারী ফ্যাটও থাকে।
তবে কেক খাওয়ার সময় মাথায় রাখতে হবে, ‘ভাল অল্প বলিয়াই ভাল’। ছবি: সংগৃহীত
৩। কেকের আর একটি প্রধান উপকরণ দুধ ও চিজ। পাশাপাশি কিছু কিছু কেকে ব্যবহার করা হয় টক দইও। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ দুধ ও দুগ্ধজাত পদার্থ হাড় ভাল রাখতে সাহায্য করে। টক দই শরীরের উপকারী ব্যাক্টেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে হজমশক্তি বাড়ায়।
তবে কেক খাওয়ার সময় মাথায় রাখতে হবে, ‘ভাল অল্প বলিয়াই ভাল’। বেশি খেলে এই কেকই হরেক রকম সমস্যা ডেকে আনতে পারে।