Diet

Healthy Lifestyle Habits: খুব কঠিন ডায়েট করছেন? বিপাক হার কমে মোটা হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ছে

বিপাক হার ঠিক রাখার জন্য কিছু অভ্যাস ছাড়তে হবে। নতুন কয়েকটি অভ্যাস তৈরিও করতে হবে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:১৩
Share:

প্রতীকী ছবি।

বিপাক হার কমে যাওয়া মানেই নানা সমস্যার সূত্রপাত। বিপাক হার ঠিক থাকলে হজম ভাল হবে। তার ফলে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে। কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড, রক্তচাপের মাত্রাও ঠিক থাকবে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

Advertisement

কিন্তু বিপাক হার ঠিক রাখার জন্য কিছু অভ্যাস ছাড়তে হবে। নতুন কয়েকটি অভ্যাস তৈরিও করতে হবে।

১) অনেকের বিশ্বাস কম খেলেই হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকবে। ওজনও কমবে। কিন্তু তেমন তো হয় না। রোগা হওয়ার জন্য কম ক্যালোরি শরীরে যাওয়া দরকার ঠিকই, কিন্তু তা অতিরিক্ত কম হলে উল্টে শরীর খারাপ হতে পারে।

Advertisement

২) দিনভর বসে বসে কাজ করলেও কমতে পারে বিপাক হার। অতিমারির এই সময়ে তা অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছে। সকলেই প্রায় বাড়ি থেকে কাজ করছেন। ফলে চলাফেরা বিশেষ হচ্ছে না।

প্রতীকী ছবি।

৩) ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত প্রোটিন খাওয়া জরুরি। শরীরে প্রোটিন গেলে অনেক ক্ষণ পেট ভর্তি থাকবে। ফলে মাঝেমাঝেই টুকটাক খাওয়ার যে ইচ্ছা দেখা দেয়, তা কমবে। আর বিপাক হারও ঠিক থাকবে।

৪) কম ঘুম হলেও সমস্যা। তাতেও বিপাক হার কমতে পারে। সময় মতো না ঘুমোলে শরীরের সব প্রক্রিয়াই খানিক উল্টে-পাল্টে যায়। তার সঙ্গে সমস্যা দেখা দেয় বিপাক হার নিয়েও।

৫) অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট খেলেও কমতে পারে বিপাক হার। কারণ কার্বোহাইড্রেট ভেঙে হজম করার জন্য যে এনার্জি শরীরের প্রয়োজন, তা খুব বেশি নয়।

৬) কঠিন ডায়েট করলেও এ সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিপাক হার বাড়াতে শরীরের বেশ খানিকটা কর্মশক্তি ক্ষয় করতে হয়। তার জন্য প্রয়োজন ক্যালোরি। কঠিন ডায়েটে শরীরের ক্যালোরি কম ‌যায়। তখন শরীর তা মেপে খরচ করে। আর কমতে থাকে বিপাক হার। ফলে আদতে ওজনও কমে না।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement