বাদ্যযন্ত্রের উপর ‘কিউআর’ কোড রেখেই রাস্তায় বেরোন এই বাদ্যকার। ছবি: সংগৃহীত।
কেনাকাটা করাই হোক বা টাকাপয়সা লেনদেন— ডিজিটাল যুগে নগদ টাকা ব্যবহার করার চল প্রায় নেই বললেই চলে। বড় ব্যবসায়ী হন বা বাড়ির নীচে ঠেলাগাড়ি নিয়ে আসা সব্জি বিক্রেতা, অধিকাংশের কাছেই এখন ইউপিআই ব্যবস্থা রয়েছে। বেঙ্গালুরুর এক বাদ্যকারের যন্ত্রের উপর কিউআর কোডের ছবি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে সম্প্রতি।
ভারতীয় বিয়ে বা বিভিন্ন মঙ্গল অনুষ্ঠানে গান-বাজনা করার চল রয়েছে। সাধ্য অনুযায়ী বাইরে থেকে টাকা দিয়ে ভাড়া করেও নিয়ে যান অনেকে। কিন্তু অনুষ্ঠান শেষে পারিশ্রমিক নিয়ে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সে কারণেই নিজের ঢোলের উপর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত কিউআর কোডের ছবিটি ফোন থেকে বার করে রেখেছেন তিনি। তাঁর ছবি তুলে নিজের সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন এক প্রভাবী। সেই থেকেই বেঙ্গালুরুর ওই বাদ্যকার সকলের নজরে আসেন।
তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও বেঙ্গালুরুর এক ফলের রস বিক্রেতা নিজের ইউটিউব চ্যানেলের প্রচার মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন এই স্ক্যান কোডটি। ফলের রসের যা দাম, তার উপর ছাড় পেতে গেলে ক্রেতাদের কিউআর কোড স্ক্যান করে, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে হবে। এই অভিনব পন্থাও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল সেই সময়ে।