গায়ের দুর্গন্ধ নিকেশ করার ফন্দি। প্রতীকী ছবি
দুর্গাপুজো পার হয়ে গেলেও গরম কমার লক্ষণ নেই। আর্দ্রতাও এত বেশি যে, দিনেদুপুরে এ দিক-ও দিক যেতে হলে গলদঘর্ম দশা হবেই হবে। সব কিছুর ফলশ্রুতি গায়ের দুর্গন্ধ। বিশেষ করে বাহুমূল থেকে কখনও কখনও এমন উটকো গন্ধ বার হয় যে বন্ধু-বান্ধব কিংবা আত্মীয়দের সামনে মুখ দেখানোর উপায় থাকে না।
শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো করে অনেকে গা ভর্তি সুগন্ধি কিংবা ডিয়োড্রেন্ট মাখেন। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয় না সব সময়। অথচ ছোট্ট একটি টোটকা জানা থাকলে অচিরেই নাকি মুক্তি মিলতে পারে দুর্গন্ধের সমস্যা থেকে। টোটকাটি দিয়েছেন ‘বান্বিডাজবিউটি’ নামের টিকটক অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারী এক মহিলা।
ক্লেনজার দিয়েই যদি বগল সাফ করা যায়, তবে দূর হয়ে যেতে পারে দুর্গন্ধ। প্রতীকী ছবি
ওই মহিলার দাবি, ব্রণ দূর করতে যে ক্লেনজার ব্যবহার করা হয়, সেই ক্লেনজার দিয়েই যদি বগল সাফ করা যায় তবে দূর হয়ে যেতে পারে দুর্গন্ধ। তাঁর দাবি, শরীরের দুর্গন্ধ তৈরি হয় বিভিন্ন জীবাণুর কারণে। সেই জীবাণু নিকেশ করা গেলেই কমে যাবে গন্ধ। ব্রণ তাড়ানোর ক্লেনজারে থাকে বেঞ্জল পারঅক্সাইড নামের একটি পদার্থ। যা জীবাণু নাশ করে। ক্লেনজা়র বাহুমূলে মেখে মিনিট খানেক রেখে ধুয়ে নিলেই গন্ধ দূর হবে বলে দাবি তাঁর। তবে গোটা বিষয়টি আদৌ কতটা বিজ্ঞানসম্মত, তা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।