এই সময়ে ত্বকের যত্ন নিতে তাই প্রয়োজন এসেনশিয়াল অয়েলের। ছবি: সংগৃহীত
বাতাসে বহিছে বসন্ত। শীতের কনকনে ভাবটা এখন উধাও। অল্প অল্প গরম অনুভূত হতেও শুরু করেছে। তবে বসন্তের মিষ্টি হাওয়ায় ঘাম হচ্ছে না। বাতাসে আর্দ্রতা কিছু হলেও কমের দিকে। বছরের এই সময় চারিদিকের আবহাওয়া খুব মনোরম হলেও শরীর ও ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ত্বকে। শীত ও বসন্তের মাঝামাঝি এই সময়ে র্যাশ, ব্রণর মতো বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয় ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন নিতে তাই প্রয়োজন এসেনশিয়াল অয়েলের।
ত্বকের জন্য উপকারী এমন কিছু গাছের পাতা ও ফুল থেকে মূলত এই তেল সংগ্রহ করে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা জারিত করে তৈরি করা হয় এসেনশিয়াল অয়েল। ত্বকের উপর বাড়তি কোনও প্রভাব ফেলে না এই তেল।
এই মরসুমে ত্বকের যত্ন নিতে কোন তিনটি এসেনশিয়াল অয়েলের উপর ভরসা রাখবেন?
ছবি: প্রতীকী ছবি: সংগৃহীত
ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল
এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান। মৃত কোষ নির্মূল করে ত্বকে সজীব কোষের জন্ম দেয়। ত্বকের কোনও দাগ-ছোপ বা ব্রণর উন্মুক্ত গর্ত সারিয়ে তুলতেও সাহায্য করে ল্যাভেন্ডার।
টি ট্রি অয়েল
অনেক প্রসাধন সামগ্রীতে টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান সমৃদ্ধ টি ট্রি অয়েল ত্বকের সজীবতা বজায় রাখে। ব্রণ, ব্রণর ক্ষত, রোদে পোড়া ভাব কমাতেও ব্যবহার করতে পারেন টি ট্রি অয়েল।
ক্যারট সিড অয়েল
ত্বকের কালো দাগ-ছোপ নিমেষে দূর করতে এই তেল অত্যন্ত সহায়ক। এ ছাড়াও এর অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান ত্বকের অ্যালার্জি এবং এর ফলে সৃষ্ট ক্ষত সারাতে বেশ উপকারী ক্যারট সিড অয়েল।