ছবি: সংগৃহীত
স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ স্যালাডে অনেক সময় অ্যাভোকাডো অয়েল ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু জানেন কি স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার পাশাপাশি চুল ও ত্বকের যত্নেও দারুণ উপকারী এই তেল। অলিভ অয়েলের জনপ্রিয়তার পাশাপাশি একই সারিতে রয়েছে অ্যাভোকাডো অয়েলও।
চুলের গোড়া মজবুত করার পাশাপাশি হাত ও পায়ের ত্বকের শুষ্কতা দূর করতেও অ্যাভোকাডো তেলের জনপ্রিয়তা রয়েছে।
ত্বকের কী ভাবে যত্ন নেয় অ্যাভোকাডো অয়েল?
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকের লালচে ভাব, ব্রণ, র্যাশ দূর করতে সাহায্য করে। ত্বক ভিতর থেকে মসৃণ, কোমল ও নরম করে তোলে অ্যাভোকাডো অয়েল। বলা যেতে পারে শুষ্ক ত্বকের মোক্ষম দাওয়াই এই তেল। অ্যাভোকাডো তেল কিন্তু সানস্ক্রিনের দারুণ বিকল্প। সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখতে অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন অ্যাভোকাডো অয়েল। ত্বকের ছোটখাটো ক্ষতি মেরামত করতে কিন্তু এই তেলের জুড়ি মেলা ভার।
চুলের যত্ন কী ভাবে নেয় অ্যাভোকাডো অয়েল?
শ্যাম্পু করার পর অনেক সময় চুলে জট পড়ে যায়। চিরুনি দিয়ে আঁচড়িয়েও কোনও লাভ হয় না। চুল মসৃণ করতে কন্ডিশনারের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন অ্যাভোকাডোর তেল।
এই গরমে ঘাম জমে অনেক সময় মাথার ত্বকে সংক্রমণ দেখা দেয়।
মাথার ত্বকের সংক্রমণ কমাতে অত্যন্ত উপকারী এই তেল। চুলের আগা ফাটার সমস্যা দূর করতেও এই তেলের জুড়ি মেলা ভার।