কিন্তু কোঁকড়ানো চুল কায়দা করে না বাঁধলে ভাল দেখায় না। ছবি: সংগৃহীত
পুজোর ঢাকে কাঠি পড়তে মাত্র আর কয়েক দিনের অপেক্ষা। পুজোর পাঁচটি দিন কোন পোশাক পরবেন, কী ভাবে সাজবেন, অনেকে তা ইতিমধ্যেই ছকে নিয়েছেন। পছন্দ করে কেনা পোশাকের সঙ্গে মানানসই গয়নাগাটিও সব তৈরি। কেতাদুরস্ত পোশাকের কেশসজ্জাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই নকশা করে চুল বাঁধতে খুব পটু নন। ফলে ঝক্কি এড়াতে কেউ কেউ স্মুদনিং, স্ট্রেটনিংয়ের পথেও হাঁটছেন। সোজা, মসৃণ চুল যে কোনও পোশাকের সঙ্গে বেশ ভাল মানিয়ে যায়। কিন্তু এ তো গেল সোজা চুলের কথা। অনেকের আবার কোঁকড়া চুলই পছন্দ। সোজা চুল খুলে রাখলে দেখতে ভাল লাগে। কিন্তু কোঁকড়ানো চুল কায়দা করে না বাঁধলে ভাল দেখায় না। পুজোর সময়ে কোঁকড়ানো চুল কী কী ভাবে বাঁধতে পারেন?
১) পুজোয় তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে বেরোনোর একটা তাড়া থাকে। চুল বাঁধার পিছনে বেশি সময় দিতে না চাইলে প্রথমে চুলে ভাল করে সিরাম মেখে নিন। এতে কোঁকড়া চুল কিছুটা হলেও নরম ও সোজা হবে। এ বার চুলের একটি দিক সিঁথি করে একটি ক্লিপ লাগিয়ে নিতে পারেন। জিন্স বা ওয়ান পিস জামার সঙ্গে বেশ মানাবে এই ধরনের চুল।
পুজোর সময়ে কোঁকড়ানো চুল কী কী ভাবে বাঁধতে পারেন? ছবি: সংগৃহীত
২) কোঁকড়া চুলে ‘টপনট’ কিন্তু ভাল যাবে। সব চুল একসঙ্গে নিয়ে ঠিক মধ্যতালুর অংশে খোপা করে নিন। মুখটাও বড় দেখাবে। লং স্কার্ট, জিন্সের সঙ্গে ভাল যাবে। স্মার্ট দেখাবে।
৩) কোঁকড়া চুলে অনেকেই পনিটেল বাঁধতে চান না। কোঁকড়া চুলেও কিন্তু এমন করে বাঁধলে বেশ মানাবে। চুল বেশি লম্বা না হলেও কিন্তু পনিটেল বাঁধতে পারেন। হাঁটু ঝুল স্কার্ট বা জামার সঙ্গেও চট করে একটি পনিটেল বেঁধে নিতে পারেন।