আলোর উৎসব দীপাবলি। অনেকেই এই সময়ে বেড়াতে যেতে চান অন্য শহরের আলোর উৎসব দেখার জন্য।
অনেকে অবশ্য এই আলো বা আতশবাজি খুব একটা পছন্দ করেন না। তাই তাঁরা বেছে বেছে এই সময়েই চলে যেতে চান কোনও নিরিবিলি পরিবেশে।
পছন্দ যেমনই হোক না কেন, এই মরসুমে কোথায় কোথায় যেতে পারেন? আনন্দবাজার অনলাইন বানিয়ে দিল তালিকা।
দ্বারকা: গুজরাতের এই শহরে দীপাবলি পালন হয়। প্রাচীন এক শহরে দীপাবলির আনন্দ নিতে চাইলে এখানে যেতে পারেন কেউ।
জয়পুর: রাজস্থানের এই শহরের আলোর উৎসব বিখ্যাত। যাঁরা কেল্লা বা মরুভূমি পছন্দ করেন, তাঁরাও জয়পুরে আলোর উৎসব দেখে ঘুরে আসতে পারেন রাজস্থানের অন্যত্রও।।
কালানগুটে সৈকত: গোয়ার এই সৈকতে সারা বছরই পর্যটকদের ভিড়। তবে দীপাবলির রাতে এই সৈকত আরও বেশি জমে ওঠে। আতশবাজির আলো দেখতে চলে আসেন দেশের নানা প্রান্তের পর্যটকরা।
মানালি: হিমাচল প্রদেশের এই শহরটিতেও আলোর উৎসব পালন করা হয়। পাহাড়ের নিরিবিলি পরিবেশের সঙ্গে মানানসই ভাবেই স্থানীয়রা আতশবাজি পোড়ান। নিঃশব্দ আলোর উৎসবে মাতে গোটা শহর।
মাইসোর প্যালেস: উত্তর ভারতে যে দিন দীপাবলি পালন করা হয়, কর্ণাটকের মাইসুরুতে পালন করা হয় তার এক দিন পরে। এখানকার দীপাবলির আলোকসজ্জা এত বিখ্যাত, তা আসেন বিদেশের পর্যটকরাও।
হরিদ্বার: উত্তরাখণ্ডের এই শহরে আলোর উৎসব জোরদার ভাবে পালিত হয়। যাঁরা পাহাড়ের নিরিবিলি পরিবেশ পছন্দ করেন, তাঁরা এখান থেকে ঘণ্টাখানেকেই চলে যেতে তেমন কোথাও।
ওখা: দীপাবলির সময়ে ভিড় থেকে একেবারে দূরে কোথাও যেতে চান? তা হলে প্রকৃতির মাঝে কাটিয়ে আসতে পারেন নাগাল্যান্ডের এই জায়গা থেকে।
শ্রীনগর: কাশ্মীরের এই শহরে অক্টোবর শেষ থেকে শীত বাড়তে শুরু করে। তবুও দীপবলিতে শ্রীনগর সাজানো হয় আলোয়। শান্ত পরিবেশে সেই আলো উপভোগ করতে চাইলে যেতেই পারেন শ্রীনগর।
পেলিং: ভিড় থেকে অনেক দূরে, পাহাড়ের শান্ত পরিবেশে দীপাবলি কাটাতে চান? তা হলে সিকিমের এই শহর আপনার জন্য একেবারে আদর্শ।