Water ATM

পানীয় জলের সঙ্কট! তাহলে ওয়াটার এটিএমই কি ভরসা?

আগামিদিনে প্রায় ৬০ কোটি ভারতবাসীকে তীব্র জলসঙ্কটের মোকাবিলা করতে হবে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে নীতি আয়োগের ওই রিপোর্টে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৬ জুন ২০১৯ ১৭:২৬
Share:

জলের এটিএম। ছবি টুইটার থেকে সংগৃহীত।

সে দিন আর দূরে নয়, যখন সব সমস্যা ভুলে মানুষ খুঁজে বেড়াবে এক ফোঁটা জল। সারা বিশ্ব জুড়েই জল সঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করেছে। সেই সঙ্কটের ঢেউ আমাদের দেশেও কী ভাবে আছড়ে পড়বে তার আভাস আমাদের সামনে সম্প্রতি এসেছে নীতি আয়োগের রিপোর্টে।

Advertisement

সদ্য প্রকাশিত সেই রিপোর্ট অনুসারে, ২০২০-র মধ্যে দিল্লি, চেন্নাই, হায়দরাবাদ ও বেঙ্গালুরু-সহ দেশের ২১টি শহরের ভূগর্ভস্থ জল একেবারে শেষ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষের কাছে থাকবে না কোনও খাওয়ার জল। আগামিদিনে প্রায় ৬০ কোটি ভারতবাসীকে তীব্র জলসঙ্কটের মোকাবিলা করতে হবে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে নীতি আয়োগের ওই রিপোর্টে।

জলসঙ্কটের আঁচ এ রাজ্যে এখনও সে রকম তীব্র না হলেও দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন অংশে জল নিয়ে সমস্যা ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে। সেই সমস্যার মোকাবিলায় দক্ষিণ ভারতের কয়েকটি জায়গায় সরকারি-বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে কয়েক মাস আগে বসানো হয়েছিল ওয়াটার এটিএম। যেমন এ বছর জানুয়ারিতে ওএনজিসি-র উদ্যোগে অন্ধ্রপ্রদেশের অমরাবতীতে বসানো হয়েছিল ওয়াটার এটিএম। সেই এটিএমের থেকে পরিবার পিছু রোজ ২০ লিটার জল দেওয়া হয়। এর জেরে সেই এলাকায় উপকৃত হচ্ছেন প্রায় সাড়ে তিন হাজার পরিবার।

Advertisement

আরও পড়ুন: ‘নট ইন মাই নেম’, ভক্তদের হাত জোড় করে অনুরোধ ‘রাম’-এর

তাহলে কী তৃষ্ণা মেটাতে আমাদের একমাত্র ভরসা হয়ে উঠবে এই ওয়াটার এটিএম? এই এটিএম কী পারবে আমাদের নিত্যদিনের জলের চাহিদা মিটিয়ে দিতে?

আরও পড়ুন: রাজস্থান থেকে পালিয়ে যাওয়া কনে হরিয়ানায় ঘর বাঁধল লেসবিয়ান সঙ্গিনীর সঙ্গে!

আরও পড়ুন: বন্ধুর বউকে বিয়ে করতে বন্ধুকেই খুন, গ্রেফতার এক

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement