ধসে বিধ্বস্ত ওয়েনাড়। ছবি: রয়টার্স।
ওয়েনাড়ে ধসের জন্য ‘বেআইনি খাদান’ ও ‘অবৈধ ভাবে বাড়ি নির্মাণ’-কেই দায়ী করছে কেন্দ্র। সোমবার কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব ওয়েনাড়ের বিপর্যয়ের দায় চাপিয়েছেন এই দুই ঘটনার উপর। তাঁর দাবি, রাজ্য সরকারের মদতেই সেখানে বেআইনি কার্যকলাপ চলছিল। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে মন্ত্রী বলেন, “বেআইনি ভাবে গজিয়ে ওঠা বসতিগুলিকে বেআইনি রক্ষাকবচ দিয়ে রেখেছেন স্থানীয় রাজনীতিকেরা। এমনকি পর্যটনের জন্য নির্দিষ্ট কোনও অঞ্চলও করা হয়নি সেখানে। এলাকা জবরদখলে অনুমতি দিয়েছে সেখানকার সরকার।”
কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী আরও জানান, কেন্দ্রের তরফে বন দফতরের অবসরপ্রাপ্ত ডিজি সঞ্জয় কুমারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কেরল সরকারের মদতেই ওয়েনাড়ে বেআইনি খাদান ও অবৈধ বসতি গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। ধসে বিধ্বস্ত ওয়েনাড় ঘুরে দেখে রাহুল গান্ধী এই বিপর্যয়কে ‘জাতীয় বিপর্যয়’ বলে ব্যাখ্যা করেছিলেন। কেরলে অবশ্য বিরোধী আসনে রয়েছে রাহুলদের দল। তবে জাতীয় রাজনীতিতে সিপিএম এবং কংগ্রেস উভয়েই ‘ইন্ডিয়া’-র শরিক। রাহুল যখন ওয়েনাড়ের বিপর্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী পাল্টা পিনরাই বিজয়নের সরকারের দিকেই দায় ঠেলছেন বিপর্যয়ের।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ওয়েনাড়ে যে ধস নেমেছিল, তাতে এখনও পর্যন্ত তিনশো জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ এখনও অনেকে। সোমবার সপ্তম দিনে পড়ল ওয়েনাড়ে উদ্ধারকাজ। বিপর্যয়ের কবল থেকে যাঁরা বেঁচে ফিরেছেন, তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে ৫৩টি ত্রাণ শিবির চালু করা হয়েছে। আড়াই হাজারেরও বেশি মহিলা, দেড় হাজারের বেশি শিশু-সহ সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ত্রাণ শিবিরগুলিতে।
কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী আরও জানান, কেন্দ্রের তরফে বন দফতরের অবসরপ্রাপ্ত ডিজি সঞ্জয় কুমারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কেরল সরকারের মদতেই ওয়েনাড়ে বেআইনি খাদান ও অবৈধ বসতি গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। ধসে বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ের বাস্তব চিত্রে ঘুরে দেখে রাহুল গান্ধী এই বিপর্যয়কে ‘জাতীয় বিপর্যয়’ বলে ব্যাখ্যা করেছিলেন। কেরলে অবশ্য বিরোধী আসনে রয়েছে রাহুলদের দল। তবে জাতীয় রাজনীতিতে সিপিএম ও কংগ্রেস উভয়েই ‘ইন্ডিয়া’-র শরিক। রাহুল যখন ওয়েনাড়ের বিপর্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তখন কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী পাল্টা পিনরাই বিজয়নের সরকারের দিকেই দায় ঠেলছেন বিপর্যয়ের।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ওয়েনাড়ে যে ধস নেমেছিল, তাতে এখনও পর্যন্ত তিন’শো জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ এখনও অনেকে। সোমবার সপ্তম দিনে পড়ল ওয়েনাড়ে উদ্ধারকাজ। বিপর্যয়ের কবল থেকে যাঁরা বেঁচে ফিরেছেন, তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে ৫৩টি ত্রাণ শিবির চালু করা হয়েছে। আড়াই হাজারেরও বেশি মহিলা, দেড় হাজারের বেশি শিশু-সহ সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ত্রাণ শিবিরগুলিতে।