বাজেট পেশ করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ফাইল চিত্র ।
সস্তা হচ্ছে জুতো, হিরের গয়না, মোবাইল ফোন, চার্জার, পোশাক ও চামড়াজাত দ্রব্য।
আয়কর কাঠামোয় কোনও বদল নেই। একই থাকছে ব্যক্তিগত কর কাঠামো। ঘোষণা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।
বিশেষ ভাবে সক্ষমদের জন্য করছাড়ের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। আয়করে ছাড় দেওয়া হচ্ছে পেনশনভোগীদের। ডিজিটাল সম্পত্তির লেনদেনে ৩০ শতাংশ আয়কর।
জাতীয় পেনশন প্রকল্পে করছাড় বেড়ে হল ১৪ শতাংশ।
কো-অপারেটিভগুলির সারচার্জ ১২ শতাংশ থেকে কমে হল ৭ শতাংশ।
কৃষকদের কাছে উন্নতমানের গবেষণা পৌঁছে দিতে নতুন প্রকল্প। কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।
করদাতারা ২ বছরের মধ্যে আপডেট রিটার্ন ফাইল করতে পারেন। ভুল সংশোধন করে ২ বছরের মধ্যে এই আপডেট রিটার্ন ফাইল করতে পারবেন করদাতারা।
প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থার সংস্কার করা হবে বলে ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
১০ লক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী ঋণের সুবিধা পাবেন।
আরবিআই-এর অধীনে ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা হবে। ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো ব্লকচেন পদ্ধতিতে এই মুদ্রা লেনদেনের তথ্য রাখা হবে।
সমস্ত সরকারি ক্রয়ের জন্য অনলাইন ই-বিল-এর সুবিধা। ৮টি ভাষায় জমি রেকর্ডের নথি রাখা হবে, ঘোষণা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।
ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের অধীনে ফসল কেনার জন্য ২লক্ষ ৩৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড)-এর জন্য নতুন আইন আনা হবে।
২০২২-২৩ এর মধ্যে ৫জি মোবাইল পরিষেবা চালু হবে। ২০২৫-এর মধ্যে সব গ্রামে অপটিক্যাল ফাইবারের পরিকল্পনা।
‘গ্রিন ক্লিয়ারেন্স’ পোর্টালের পরিধি বাড়ানো হবে। ‘ই-পাসপোর্ট’ ইস্যু করা হবে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে। নগর পরিকল্পনার জন্য উচ্চ-পর্যায়ের কমিটি তৈরি করা হবে।
২০২২-এ প্রতিটি পোস্ট অফিস কোর ব্যাঙ্কিং করতে পারবে। দেড় লক্ষ পোস্ট অফিসকে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার অধীন আনা হল। এই পোস্ট অফিসগুলিতে নেট ব্যাঙ্কিং, অনলাইন ব্যাঙ্কিং, এটিএমের সুবিধা পাওয়া যাবে।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ২০২২-২৩-এ বাড়ি পাবেন ৮০ লক্ষ পরিবার। এর জন্য রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে যৌথ ভাবে করা হবে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে ২০২২-২৪ এর জন্য ৬০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
উত্তর-পূর্ব ভারতের উন্নয়নের জন্য ১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে বলে ঘোষণা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।