MP-MLAs immunity from prosecution

ঘুষ নিয়ে বক্তৃতা, ভোট, সাংসদ এবং বিধায়কদের ‘রক্ষাকবচ’ পুনর্বিবেচনা করবে সুপ্রিম কোর্ট

প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ বুধবার বলেছে, নতুন করে বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য সাত বিচারকের বেঞ্চ গঠন করা হবে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২১:০২
Share:

গ্রাফিক: সনৎ সিংহ।

দুর্নীতি দমনে আরও কড়া হল দেশের শীর্ষ আদালত। টাকার বিনিময়ে আইনসভায় নির্দিষ্ট বিষয়ে বক্তৃতা করা, প্রশ্ন তোলা বা ভোটাভুটিতে অংশ নেওয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সাংসদ-বিধায়কের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা যাবে কি না, তা ফের বিবেচনা করা হবে বলে বুধবার জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

Advertisement

প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ বুধবার বলেছে, নতুন করে বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য সাত বিচারকের বেঞ্চ গঠন করা হবে। ১৯৯৮ সালে শীর্ষ আদালতের রায়ে জানানো হয়েছিল, সংসদ বা বিধানসভার টাকা নিয়ে নির্দিষ্ট বিষয়ে বক্তৃতা বা প্রশ্ন করার অভিযোগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সাংসদ-বিধায়কের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যাবে না। কিন্তু সেই রায় পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিল প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ।

পিভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে ভোটাভুটির সময় ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম)-র কয়েক জন সাংসদ টাকা নিয়ে ভোট দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। ওই মামলাতেই ১৯৯৮ সালে শীর্ষ আদালত অভিযুক্ত সাংসদদের ছাড় দিয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ সালে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি আইনসভার অন্দরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কার্যকলাপের উপর ‘আইনি রক্ষাকবচ’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিষয়টি পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠিয়েছিল।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement