বিজেপি-র প্রতিষ্ঠা দিবসে বক্তৃতা প্রধানমন্ত্রীর। ফাইল ছবি।
কিছু দল নিজের পরিবারের জন্য কাজ করে। বিজেপি দেশের জন্য কাজ করে। আমি নিজেও বিজেপি-র সাধারণ কর্মীর মতো পরিশ্রম করব। আমরা সবাই মিলে রাষ্ট্রসেবায় নিয়োজিত থাকব। আপনাদের সবার পরিশ্রমে দেশ উন্নতি করবে।
দেশের উন্নতি হচ্ছে, লোকালকে গ্লোকাল করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
দেশে দু’রকম রাজনীতি চলছে। পরিবারবাদ ও রাষ্ট্রবাদ। এখন দেশে কয়েকটি রাজনৈতিক দল আছে যাঁদের পরিবারের সদস্যরা রাজনীতিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে। দুর্নীতিতে একে অন্যকে সাহায্য করেন। দেশের যুব সম্প্রদায়কে এরা প্ররোচিত করে এসেছে।
বিগত ভোটে সবচেয়ে আগে মা ও বোনেরা এগিয়ে এসেছেন। শুধু ভোটের জন্য নয়, এটা নয়া জাগরণ। মহিলাদের ক্ষমতায়ন হয়েছে। স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার কথা ভাবা হয়েছে। দেশের নারীশক্তির মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, তা দেশকে শক্তি যোগাচ্ছে।
তিন দশক পরে রাজ্যসভায় একশো পার করেছে বিজেপি-র সদস্য সংখ্যা। সংখ্যা বাড়ছে, দায়িত্বও বাড়ছে। দেশবাসীর স্বপ্নপূরণের প্রতিনিধি বিজেপি।
ভারতের জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। আগে মানুষ ভাবত যে সরকার আসুক কোনও পরিবর্তন হবে না। এখন দেশবাসী গর্ব করে বলছে, দেশ বদলাচ্ছে।
দেশব্যাপী বিজেপি-র প্রচারে জোর দিতে হবে। জনসঙ্ঘ থেকে বিজেপি-র প্রতিষ্ঠায় যাঁরা আত্মবলিদান দিয়েছেন তাঁদের প্রণাম।
বিজেপি-র ৪২ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী নানা কর্মসূচি রয়েছে বিজেপি-র। দলের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন এলাকায় কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ এপ্রিল অম্বেডকর জয়ন্তী পাৃলনের মাধ্যমে শেষ হবে অনুষ্ঠান।