—প্রতীকী চিত্র।
কাছাড়ের ভুবন পাহাড়ে ১৬ জুলাই রাতে হওয়া বিতর্কিত সংঘর্ষে নিহত তিন মার জনজাতির যুবকের দেহে গুলির ক্ষত ছাড়াও অনেক আঘাতের চিহ্ন ছিল। আঘাত ছিল যৌনাঙ্গেও।
গৌহাটি হাই কোর্টে জমা পড়া ময়নাতদন্তের রিপোর্টে তেমনটাই বলা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ওই তিন যুবকের পরিবারের দাবি ছিল নিরস্ত্র অবস্থায় অটো থেকে নামিয়ে ধরা হয়েছিল তাঁদের। পরে ভুয়ো সংঘর্ষে মারা হয়। পুলিশের দাবি, সশস্ত্র তিন জঙ্গিকে ধরেছিল তারা। পরে তাদের নিয়ে, সঙ্গীদের খোঁজে ভুবন পাহাড়ে অভিযান চালানোর সময় গুলির লড়াই হলে ওই তিন জন মারা যায়। এত দিন দেহ শিলচর মর্গে ছিল। আদালত দেহ পরিবারকে হস্তান্তরিত করার নির্দেশ দেওয়ায় দেহগুলি মণিপুরে নিয়ে গিয়ে সৎকার করা হবে বলে জানা গিয়েছে। পরিবারের দাবি, ময়না তদন্তের রিপোর্টই বলে দিচ্ছে
তিন জনকে ধরার পরে বেধড়ক মারধর করা হয়েছিল। পরে গুলি করে মারা হয়। তাই ঘটনার সিবিআই তদন্ত প্রয়োজন।