Millet

দোসা থেকে কেক, খিচুড়ি, পায়েস, মিলেটের তৈরি পদ দিয়ে সাংসদদের ভোজ খাওয়ালেন মন্ত্রী

মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে ছিল জিভে জল আনা কিছু পদ। বাজরার রাবড়ি, রাগির রুটি, খিচুড়ি, মিলেটের বিসিবেলাবাথ, জোওয়ারের হালুয়া। মঙ্গলবার সাংসদদের মধ্যাহ্নভোজ খাওয়ালেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০২২ ১৯:৩২
Share:

সংসদদের মধ্যাহ্নভোজ খাওয়ালেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র তোমর। ছবি: টুইটার।

স্যুপ থেকে পায়েস, কেক, রুটি বা তরকারি— সবই তৈরি জোয়ার, রাগি, বাজরা অর্থাৎ মিলেট দিয়ে। বিশেষ সে সব পদ দিয়েই মঙ্গলবার সাংসদদের মধ্যাহ্নভোজ খাওয়ালেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র তোমর। ভোজে আমন্ত্রিত ছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও।

Advertisement

২০২৩ সালকে ‘আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ’ বলে উল্লেখ করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। প্রধানমন্ত্রী মোদীর উদ্যোগেই এই ঘোষণা করা হয়েছে। সেই ‘মিলেট বর্ষ’ উদযাপন করতেই মঙ্গলবার দুপুরে বিশেষ ভোজের আয়োজন করেছেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী। দেশের জনপ্রতিনিধি থেকে জনগণ, সকলের মধ্যে মিলেট খাওয়ার অভ্যাস বাড়াতেই এই পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের এপ্রিলে মিলেটকে পুষ্টিকর খাদ্যশস্য হিসাবে ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার।

মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে ছিল জিভে জল আনা কিছু পদ। বাজরার রাবড়ি, রাগির রুটি, খিচুড়ি, মিলেটের বিসিবেলাবাথ, জোওয়ারের হালুয়া। সঙ্গে সবজি ছোলার ডাল, চানা দিয়ে তৈরি কালু হুলি, রসুনের চাটনি, চাটনি পাউডার। রাগি দিয়ে দোসা, ইডলি-সহ বেশ কিছু দক্ষিণ ভারতীয় পদ রাঁধার জন্য কর্নাটক থেকে আনানো হয়েছে শেফ।

Advertisement

মূলত এশিয়া এবং আফ্রিকাতেই মিলেট উৎপাদন এবং খাওয়া হয়। এই শস্য চাষ সব থেকে বেশি হয় ভারত, সুদান, নাইজিরিয়ায়। বাকি দুনিয়াতেও এই শস্যের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ করছে কেন্দ্রীয় সরকার।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement