Samosa

শিঙাড়ার দোকানে চামচ, থালা চেয়ে না পেয়ে সটান মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন করে নালিশ মধ্যপ্রদেশে

গত ৩০ অগস্ট, ছতরপুর বাসস্ট্র্যান্ডে প্রাতঃরাশ সারতে গিয়েছিলেন বংশবাহাদুর। একটি দোকান থেকে শিঙাড়া কেনেন। কিন্তু সেই দোকান থেকে শিঙাড়ার সঙ্গে চামচ, প্লেট না দেওয়ায় বিবাদ শুরু।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ভোপাল শেষ আপডেট: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৯:০৬
Share:

শিঙ্গাড়ার দোকানে চামচ, প্লেট না পেয়ে সটান ফোন মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে! প্রতীকী ছবি।

হ্যালো, মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইন? আমি একটি গুরুতর অভিযোগ জানাতে চাই। ও পার থেকে জবাব আসে, হ্যাঁ, বলুন…

Advertisement

কথোপকথনটি জনৈক শিঙাড়া ক্রেতার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনের। কেন মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন করার দরকার পড়ল? উত্তর লুকিয়ে তার ঠিক আগের ঘটনায়।

গত ৩০ অগস্ট, মধ্যপ্রদেশের ছতরপুর বাস স্ট্যান্ডে প্রাতঃরাশ সারতে এসেছিলেন বংশবাহাদুর। এক পেট খিদে নিয়ে ঢোকেন রাকেশ সামোসায়। সেখানেই শুরু গোলমাল।

Advertisement

শিঙাড়া কেনার পর বংশবাহাদুর চামচ ও প্লেট চাইতেই দোকান থেকে মানা করে দেওয়া হয়। জানানো হয়, ও সব দেওয়া হয় না। কিন্তু বংশবাহাদুরও নাছোড়। অনেক ঝগড়া-বিবাদের পরও চামচ, প্লেট না পেয়ে রাগের মাথায় সোজা মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন করে দেন তিনি। ও পারে ফোন তুলতেই নিজের অভিযোগ নথিভুক্ত করেন বংশবাহাদুর। বলেন, ‘‘আমি একটি অত্যন্ত গুরুতর ঘটনার অভিযোগ জানাচ্ছি। শিঙাড়ার দোকানে কেন প্লেট, চামচ দেওয়া হবে না বলতে পারেন! তা হলে খাব কী করে?’’

তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হল, মুখ্যমন্ত্রীর দফতর বংশবাহাদুরের অভিযোগটি নথিভুক্তও করে। যদিও পরে তা খারিজ করে দেওয়া হয়। কিন্তু ছতরপুর বাস স্ট্যান্ডের ওই দোকান শিঙাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্লেট, চামচ দিতে শুরু করেছে কি না, তা-ও অজানা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement