হাঁড়ি ভাঙার চেষ্টা। ছবি সৌজন্য টুইটার।
জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে মুম্বইয়ে ‘দহি হান্ডি’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় প্রতি বছর। এই প্রতিযোগিতায় অনেক উঁচুতে একটি দইভর্তি হাঁড়ি ঝোলানো থাকে। এক একটি দল মানব পিরামিড তৈরি করে এক জন আর এক জনের ঘাড়ে চড়ে সেই হাঁড়ির কাছে পৌঁছে তা ফাটায়। হাঁড়িটি কত কম সময়ের মধ্যে ভাঙা যায়, প্রতিযোগিতা তা নিয়েই।
শুক্রবার ছিল জন্মষ্টমী। সেই উৎসব উপলক্ষে ‘দহি হান্ডি’র আয়োজন করা হয়েছিল মুম্বইয়ের একটি মহল্লায়। কিন্তু সেই উৎসবেই ধরা পড়ল ঠিক উল্টো ছবি। হাঁড়ি ফাটানোর জন্য এক যুবক উঠলেন ঠিকই। তার পর হাঁড়ি ফাটানোর চেষ্টা করলেন। এক বার, দু’বার, তিন বার, এ ভাবে বেশ কয়েক বার মারার পর যখন হাঁড়ি ফাটাতে পারলেন না, হাল ছেড়ে দিলেন।
তার পর সেই হাঁড়ি ফাটাতে ওই দলেরই আর এক যুবককে উঠতে দেখা গেল। গায়ের জোরে বেশ কয়েক বার ওই হাঁড়িতে মারতে দেখা গেল তাঁকে। ২৩ বার মারার পর তিনিও ব্যর্থ হলেন।
‘দহি হান্ডি’র এই প্রতিযোগিতায় এ রকম বিপরীত ছবি ধরা পড়ায় নেটমাধ্যম জুড়ে বেশ চর্চা চলছে। কেউ কেউ আবার একটি পরিচিত আঠা প্রস্তুতকারী সংস্থার নাম উল্লেখ করে বলেছেন, এ হল সেই আঠার মাহাত্ম্য।
তার পর সেই হাঁড়ি ফাটাতে ওই দলেরই আরও এক যুবককে উঠতে দেখা গেল। গায়ের জোরে বেশ কয়েক বার ওই হাঁড়িতে মারতে দেখা গেল তাঁকে। ২৩ বার মারার পর তিনিও ব্যর্থ হলেন।
‘দহি হান্ডি’র এই প্রতিযোগিতায় এ রকম বিপরীত ছবি ধরা পড়ায় নেটমাধ্যম জুড়ে বেশ চর্চা চলছে। কেউ কেউ আবার একটি পরিচিত আঠা প্রস্তুতকারী সংস্থার নাম উল্লেখে বলেছেন, ‘এটা হল আঠার জোর।’