Woman stabbed to death

বেঙ্গালুরুর সরকারি আধিকারিককে বাড়িতে ঢুকে খুন, বন্ধ ঘর থেকে তরুণীর দেহ উদ্ধার

দিদিকে ফোন করেও মেলেনি উত্তর। সন্দেহের বশে বাড়ির দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকেন ভাই। দেখেন, ছুরিবিদ্ধ অবস্থায় মেঝে পড়ে আছেন প্রতিমা। প্রাণ নেই। রক্তে ভেসে যাচ্ছে চারপাশ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

বেঙ্গালুরু শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:১৬
Share:

কর্নাটকে সরকারি আধিকারিক খুন। ছবি: সংগৃহীত।

নিজের বাড়িতে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু হল কর্নাটকের এক সরকারি আধিকারিকের। ৩৭ বছর বয়সি ওই সরকারি আধিকারিকের পেটে চাকু মারা হয়। সেই সময় প্রতিমার স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। কে বা কারা এই কাণ্ড ঘটাল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, কোনও পরিচিতের হাতেই খুন হতে হয়েছে প্রতিমাকে। রবিবার সকালে তাঁর দেহ উদ্ধার হলেও খুনের ঘটনাটি শনিবার রাতের বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

৩৭ বছরের প্রতিমা কর্নাটক সরকারের খনি বিভাগের আধিকারিক। রাজধানী বেঙ্গালুরুর সুব্রহ্মণ্যমপোরায় স্বামীর সঙ্গে থাকতেন। শনিবার সকালে স্বামী নিজের গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলেন। ফেরার কথা ছিল সোমবার। রবিবার সকালে সুব্রহ্মণ্যমপোরায় প্রতিমার বাড়িতে আসেন তাঁর ভাই। তিনি বার বার বেল বাজালেও কেউ দরজা খোলে না। দিদিকে ফোন করেও মেলেনি উত্তর। সন্দেহের বশে বাড়ির দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকেন ভাই। দেখেন, ছুরিবিদ্ধ অবস্থায় মেঝে পড়ে আছেন প্রতিমা। প্রাণ নেই। রক্তে ভেসে যাচ্ছে চারপাশ। ভাই সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

প্রতিমার ভাইয়ের দাবি, তিনি যে আসছেন, সে কথা জানাতে শনিবার রাতে দিদিকে বারবার ফোন করেছিলেন। কিন্তু দিদি ফোন তোলেননি। তাঁর সন্দেহ হয়নি। ভাই মনে করেন, দিদি হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছেন। কিন্তু সকালে দিদির বাড়িতে এসে সন্দেহ হয় তাঁর। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, প্রতিমাকে খুন করেছেন তাঁর কোনও পরিচিতই।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement