INS Surat

সমুদ্রে চিনকে পাল্লা দিতে নতুন অস্ত্র নৌসেনার, দেশে তৈরি মিসাইল ডেস্ট্রয়ার আইএনএস সুরত

চলতি মাসে প্রজেক্ট ১৭এ-র প্রথম ফ্রিগেট আইএনএস নীলগিরি এবং রাশিয়া থেকে এনে পুনর্নির্মিত আদতে ‘তলোয়ার ক্লাস ফ্রিগেট’ আইএনএস তুশিল ভারতীয় নৌসেনায় যোগ দিয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:০১
Share:

আইএনএস সুরত। ছবি: সংগৃহীত।

প্রায় আড়াই বছর ধরে সমুদ্র যুদ্ধের মহড়া দেওয়ার পরে অবশেষে আনুষ্ঠানিক ভাবে ভারতীয় নৌসেনার অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে আইএনএস সুরত। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, গত ২০ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক ভাবে ভারতীয় নৌসেনার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ‘বিশাখাপত্তনম গোত্রের’ এই ডেস্ট্রয়ার। শীঘ্রই সেটি নৌসেনায় কমিশন প্রাপ্ত হবে।

Advertisement

আইএনএস সুরতের সৌজন্যে ভারতীয় নৌসেনার অস্ত্রাগারে আসতে চলেছে চতুর্থ পি-১৫বি শ্রেণির ‘গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার’। মুম্বইয়ের ‘মাঝগাঁও ডক ইয়ার্ডে’ নির্মিত এই যুদ্ধজাহাজকে ২০২২ সালের মে মাসে জলে ভাসিয়েছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। তার পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে সমুদ্র যুদ্ধের অনুশীলনে ব্যস্ত থেকেছে সুরত। ক্ষেপণাস্ত্র, কামান, টর্পেডো-সহ নানা অস্ত্রসম্ভারে সজ্জিতও হয়েছে।

আইএনএস সুরত হল প্রজেক্ট ১৫বি চতুর্থ রণতরী। চলতি মাসেই ভারতীয় নৌসেনার রণসম্ভারে যুক্ত হয়েছে তিনটি নয়া রণতরী। আইএনএস সুরত ছাড়াও হল প্রজেক্ট ১৭এ-র প্রথম ফ্রিগেট আইএনএস নীলগিরি এবং রাশিয়া থেকে এনে পুনর্নির্মিত আদতে ‘তলোয়ার ক্লাস ফ্রিগেট’ আইএনএস তুশিল রয়েছে এই তালিকায়। প্রসঙ্গত, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর ভাঁড়ারে অন্তত ২০০টি বিভিন্ন শ্রেণির যুদ্ধজাহাজ মজুত করার লক্ষ্য নিয়েছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। নতুন যুদ্ধজাহাজগুলির বড় অংশই কোচি, মুম্বই, কলকাতা-সহ দেশের বিভিন্ন ডক ইয়ার্ডে তৈরি হচ্ছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement