নাগাড়ে বর্ষা ও ভুটান থেকে জল ছাড়ার ফলে নামনি অসমের বেশ কিছু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কামরূপ, লখিমপুর, ধেমাজির বন্যা কিছুটা কমলেও বানভাসি শোণিতপুর জেলার গোহপুর। এ ছাড়া বরপেটা জেলার বরপেটা ও সর্থেবাড়ি মহকুমাতেও বন্যা চলছে। দরং জেলার মঙ্গলদৈ, পথারিঘাটে ৬২৫টি পরিবার বানভাসি। এদিন কোকরাঝাড়ের তরঙ্গ নদীর জল বেড়ে হালোয়াডাল গ্রামের সংযোগকারী রাস্তা সাফ করে দিয়েছে। কোকরাঝাড় শহরের বিস্তীর্ণ এলাকাও জলমগ্ন। বহু স্কুল আজ বন্ধ ছিল। বন্যা দেখা দিয়েছে বঙ্গাইগাঁও জেলার উত্তর শালমারায়। ভুটান থেকে তোড়ে জল ঢোকায় উদালগুড়ি জেলার মাঝবাটও জলমগ্ন। সব মিলিয়ে বর্ষা ঢোকার আগেই এ বার রাজ্যের ন’টি জেলায় বন্যাসদৃশ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।