—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনল দশম শ্রেণির ছাত্রী। উত্তরাখণ্ডের ঘটনা। শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছে ছাত্রীর পরিবার। সেখানে দাবি করা হয়েছে, তাকে যৌন হেনস্থার পাশাপাশি হোয়াট্সঅ্যাপ এবং স্ন্যাপচ্যাটে অশ্লীল ছবি পাঠাতেন ওই শিক্ষক।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিক্ষকের এই আচরণ নিয়ে পরিবারকে জানিয়েছিল ছাত্রী। তার পরেই পরিবারের সদস্যেরা কোতওয়ালি থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। হলদওয়ানির সার্কল অফিসার নিতিন লোহানি বলেন, ‘‘হলদওয়ানির এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক সমাজমাধ্যমে ছাত্রীকে অশ্লীল মেসেজ পাঠাচ্ছিলেন। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছি। অভিযুক্ত শীঘ্রই গ্রেফতার হবেন।’’
গত মাসে উত্তরাখণ্ডে এক নার্সকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালে এক বেসরকারি হাসপাতালে কাজ করতেন ৩৩ বছর বয়সি ওই নার্স। বাড়িতে এক ১১ বছরের মেয়ে রয়েছে তাঁর। গত ৩০ জুলাই থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। ৩১ জুলাই পরিবারের তরফে রুদ্রপুর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। খোঁজাখুঁজি শুরু করে পুলিশ। শেষে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় পর একটি ফাঁকা জায়গা থেকে উদ্ধার হয় নার্সের দেহ। অভিযোগ, ওই নার্সকে কাজ থেকে ফেরার সময় ধর্ষণ করা হয়েছে এবং শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। এমনকি, তার পর মহিলার কাছে টাকাপয়সা, গয়না যা ছিল, তা-ও লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ।