Ketto

মরিয়া হয়ে যমজ সন্তানকে বাঁচানোর আর্তি জানাচ্ছেন ফতিমা-জুনেইদ

ফতিমা ও তাঁর স্বামী জুনেইদ কয়েক বছর ধরেই বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছিলেন। তাঁরা দু’জনেই চেয়েছিলেন সুখী দাম্পত্য জীবন; বাবা-মা হওয়ার আনন্দ।

Advertisement

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ১৭ অগস্ট ২০২২ ১৫:৩৫
Share:

বাচ্চার সঙ্গে ফতিমা

কিছু জটিলতার কারণে বিয়ের পরে গর্ভবতী হতে প্রায় ৭ বছর সময় লেগেছিল ফতিমার। অথচ যখন সবটা ঠিক হতে শুরু করেছিল, তখন আরও এক বাঁধা আসে। ফতিমা জানতে পারেন,তাঁর বাচ্চাদের জীবন সংকটে রয়েছে। অথচ কেউ তখনও পৃথিবীর আলো দেখেনি।

Advertisement

সাহায্য করুন

ফতিমা ও তাঁর স্বামী জুনেইদ শেষ কয়েক বছর ধরেই বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছিলেন। তাঁরা দু’জনেই চেয়েছিলেন সুখী দাম্পত্য জীবন; বাবা-মা হওয়ার আনন্দ। সাত বছর পরে অবশেষে ফতিমা গর্ভবতী হন। চিকিৎসকদের বারণ সত্ত্বেও ফতিমা কথা শোনেননি। তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে যাই হোক না কেন, বাচ্চাদের সুরক্ষিত রাখতে দু’জনেই যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন।

Advertisement

সাহায্য করুন

অসুস্থ শিশু

আট মাস গর্ভবতী থাকার পরে অসম্ভব যন্ত্রণা অনুভব করেন ফতিমা। এর পরেই সমস্ত কিছু যেন ধোঁয়াশায় ভরে যায়।

ফতিমা জানাচ্ছেন, “পরবর্তী কয়েক ঘন্টা আমার কাছে অস্পষ্ট ছিল। ঘুম থেকে উঠে দেখি জুনেইদ মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। জিজ্ঞাসা করায় সে বলল আমাদের যমজ সন্তান হয়েছে।”

সাহায্য করুন

ফতিমার অবস্থা এতটাই সঙ্কটজনক হয় যে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে দ্রুত ডেলিভারি করিয়ে দেয়। দুই ছেলের জন্ম দেন ফতিমা। কিন্তু দু’জনের অবস্থাই অত্যন্ত জটিল হয়ে ওঠে। চিকিৎসকেরা তাদের আইসিইউ ভেন্টিলেটরে ভর্তি করান।

যমজ শিশু

এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে, ফতিমা ও জুনেইদ আপনাদের সাহায্য চাইছেন। তাঁরা কেউই চান না যমজ সন্তানকে হারাতে। আপনাদের সাহায্যই পারে এই দুই শিশুকে ফের নতুন করে পৃথিবীর আলো দেখাতে।

সাহায্য করুন

এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন এবং ‘কেটো’র সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement