Job problem

‘কথা বলার ইচ্ছা নেই’, বসের ফোন না ধরে বার্তা পাঠালেন কর্মী! বসের পাল্টা মেসেজে হইচই

পর পর দু’বার ফোন করেছিলেন অফিসের বস। ফোন না ধরায় ঘুরে ফোন করার মেসেজও করেছিলেন। কিন্তু অফিসের কর্মী মেসেজ করে জানিয়ে দেন, তিনি হতাশায় ভুগছেন এবং তিনি কথা বলতে চান না।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৯ মার্চ ২০২৩ ১৮:৩৯
Share:

কর্মীকে এমন কী মেসেজ পাঠিয়েছিলেন তাঁর বস যার জন্য এই বিস্ময় জাগছে সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীদের মনে? প্রতীকী ছবি।

পর পর দু’বার ফোন করেছিলেন অফিসের বস। কর্মী ফোন না ধরায় ঘুরে ফোন করার মেসেজও করেছিলেন। কিন্তু অফিসের কর্মী মেসেজ করে জানিয়ে দেন, তিনি হতাশায় ভুগছেন এবং তিনি কথা বলতে চান না। কর্মীর ওই ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ’ মেসেজ বসের কাছে পৌঁছতেই তিনি ওই কর্মীকে পাল্টা একটি মেসেজ করেন। সেই বার্তা প্রকাশ্যে আসতেই সমাজমাধ্যমে হইচই পড়ে গিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, এ-ও কী সম্ভব! কর্মীকে এমন কী মেসেজ পাঠিয়েছিলেন তাঁর বস যার জন্য এই বিস্ময় জাগছে সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীদের মনে?

Advertisement

ওই কর্মীর নাম স্তুতি। তিনি পুরো ঘটনার বিবরণ টুইটারে পোস্ট করে লেখেন, ‘‘আমার বস আমাকে দু’বার ফোন করেছিলেন। কিন্তু আমি ফোন ধরিনি। এর পর তিনি আমাকে মেসেজে লেখেন, ‘সময় হলে এক বার ফোন করো।’ আমি তাঁকে আবার মেসেজ করে বলি যে, আমি হতাশ এবং কথা বলতে চাই না। এর উত্তরে তিনি লেখেন, ‘তোমার যা কাজ আছে আমার কাছে পাঠিয়ে দাও এবং তিন-চার দিনের ছুটি নিয়ে নাও। কিন্তু খারাপ মেজাজে থেকো না। এটাকেই আমি বলি স্বাস্থ্যকর কর্মসংস্কৃতি’।’’

স্তুতির টুইট ভাইরাল হওয়ার পর তাঁর বসের প্রশংসায় মুখর হয়েছেন অনেক ব্যবহারকারী। টুইটটি মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মে প্রায় ৪ লক্ষ মানুষ দেখেছেন। এই ধরনের ‘স্বাস্থ্যকর’ কাজের পরিবেশে কাজ করার ইচ্ছাও অনেকে প্রকাশ করেছেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement