National news

আপনি শুধু হাঁটবেন, চার্জ হয়ে যাবে মোবাইল!

আপনি শুধু আপনার মতো হাঁটুন, দেখবেন চার্জ হয়ে গিয়েছে মোবাইল। অবাক হচ্ছেন?

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২১ মার্চ ২০১৯ ০৯:৪২
Share:
০১ ১০

চার্জার, পাওয়ার ব্যাঙ্ক কোনও কিছুরই প্রয়োজন নেই। আপনি শুধু আপনার মতো হাঁটুন, দেখবেন চার্জ হয়ে গিয়েছে মোবাইল। অবাক হচ্ছেন?

০২ ১০

আর কয়েক বছরের অপেক্ষা মাত্র। তার পরই এমন অভিনব মোবাইল চার্জার হাতে পেয়ে যাবেন। এই চার্জারের আইডিয়া ১৯ বছরের দুই ভারতীয় কিশোরের। দিল্লির মোহক ভাল্লা এবং আনন্দ গঙ্গাধারণ।

Advertisement
০৩ ১০

দুই বাল্যবন্ধু দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকেই এমন একটা চার্জার বানানোর পরিকল্পনা করে। মাত্র তিন মাসের মধ্যে প্রথম মডেলটাও বানিয়ে ফেলে।

০৪ ১০

তবে প্রথম মডেলে অনেক সমস্যা ছিল। ক্রমে সমস্যাগুলো খুঁজে বার করে সেগুলো ঠিক করা হয়েছে। দুই কিশোর জানিয়েছে, সাধারণ মোবাইল চার্জারে যে গতিতে চার্জ হয়, তার থেকে ২০ শতাংশ কম সময়ে চার্জ হয়ে যায় এই ওয়াকিং চার্জারে।

০৫ ১০

কী ভাবে কাজ করে এই চার্জার? মোহক এবং আনন্দ জানিয়েছেন, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইনডাকশন পদ্ধতিতে কাজ করে এই যন্ত্র। চার্জারের একটি অংশ ডায়নামো এবং অন্য অংশ বাফার। যন্ত্রটা রাখা হয় ঠিক গোড়ালির নীচে।

০৬ ১০

হাঁটা শুরু হলে গোড়ালিতে চাপ পড়ে। গোড়ালির এই চাপ থেকে শক্তি উৎপন্ন হয়। সেই শক্তি ডায়নামো ঘোরাতে সাহায্য করে।

০৭ ১০

ডায়নামো ঘোরার সঙ্গে সঙ্গে বৈদ্যুতিক শক্তি তৈরি হয়। এই বিদ্যুৎ দিয়েই চার্জ হবে মোবাইল ফোন।

০৮ ১০

বর্তমানে দিল্লির ভারতী বিদ্যাপীঠ কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে বিটেক করছেন মোহক। চেন্নাইয়ের ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে বিটেক করছেন আনন্দ।

০৯ ১০

তাঁরা জানাচ্ছেন, এরকম একটা চার্জার বানাতে প্রাথমিক ভাবে খরচ হয়েছে ২০০০ টাকা। তবে যখন এক সঙ্গে অনেকগুলো চার্জার বানানো শুরু হবে, তৈরির খরচ অনেকটাই কমে যাবে।

১০ ১০

বর্তমানে যে চার্জার তাঁরা বানিয়েছেন, তার আকারটাও বেশ বড়। পায়ে পরতে যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেটাও খতিয়ে দেখছেন তাঁরা। আর এক থেকে দু’বছরের মধ্যে তা বাজারে চলে আসবে, বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement