প্রতীকী ছবি।
অসমে করোনা আক্রান্তদের মৃত্যুহার দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন (.১৬ শতাংশ), সুস্থ হওয়ার হারে (৬৩ শতাংশ) দেশে দ্বিতীয়, গুজরাতের পরেই। কিন্তু ‘ট্রাভেল হিস্ট্রি’ নেই, এমন ১১১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ মিলেছে গুয়াহাটিতে। যে কারণে গুয়াহাটিতে গোষ্ঠী সংক্রমণ নিয়ে আশঙ্কায় স্বাস্থ্য দফতর। শহরের চারটি থানা এলাকার ৭টি ওয়ার্ড হটস্পট।
তাই গোটা গুয়াহাটিএ শহর লকডাউন না করে গুয়াহাটির পাণ্ডু, জালুকবাড়ি, ভরলুমুখ, ফাটাশিল, পানবাজার এলাকার ওই ওয়ার্ডগুলিতে সাত বা ১৪ দিনের পূর্ণ লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে প্রশাসনকে স্বাধীনতা দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।
করিমগঞ্জ জেলার পাথারকান্দির বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণেন্দু পালের রিপোর্ট আজ পজ়িটিভ এসেছে। তাঁকে করিমগঞ্জ সিভিল হাসপাতালের কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। অসমে এই প্রথম কোনও বিধায়ক কোভিডে আক্রান্ত হলেন। শিলচরের বিজেপি সাংসদ রাজদীপ রায় জানান, জেলার দলীয় নেতাদের হোম কোয়রান্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাপানি লোগো কেন্দ্রের সাইটে! হ্যাকিং-আশঙ্কা
অসমে মোট আক্রান্ত ৫৫৮৬। মৃতের সংখ্যা ১১। বাইরে থেকে প্রায় ২ লক্ষ ৪৩ হাজার মানুষ ফিরেছেন। তাঁদের সকলের পরীক্ষা করে কোয়ারান্টিনে রাখা হয়েছে। রাজ্যে মিসায় সেনা শিবিরে ১৮ জন জওয়ানের দেহে করোনা ধরা পড়েছে।
অরুণাচলে এনডিআরএফের ১৫ জনের কোভিড পজ়িটিভ ধরা পড়েছে।