—প্রতীকী ছবি।
কর্নাটকের পর এ বার গুজরাত। অহমদাবাদের এক স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির পড়ুয়ার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল। চিকিৎসকদের প্রাথমিক অনুমান, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে ওই আট বছরের শিশুর।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত পড়ুয়ার নাম গার্গী রানপারা। রোজকার মতো শুক্রবারও সকালে স্কুলে গিয়েছিল সে। ক্লাস চলাকালীন আচমকাই বেঞ্চের উপর লুটিয়ে পড়ে আট বছরের ওই শিশু। ছাত্রীটিকে পড়ে যেতে দেখেই শিক্ষক তাকে উদ্ধার করেন। তার পর স্কুল কর্তৃপক্ষকে খবর দেন। তড়িঘড়ি পড়ুয়াকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু বাঁচানো যায়নি। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন, মৃত্যু হয়েছে পড়ুয়ার। পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। যদিও চিকিৎসকদের অনুমান, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে গার্গীর। ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে, জানান এক পুলিশ আধিকারিক।
চলতি সপ্তাহেই কর্নাটকের চামরাজনগরে একই ভাবে স্কুলে এক পড়ুয়ার মৃত্যু হয়। ক্লাস চালকালীন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তেজস্বিনী নামে বছর আটেকের এক শিশুর। আবার একই ঘটনা ঘটল অহমদাবাদে। পর পর এই ঘটনায় স্তম্ভিত সকলে। আট বছরের একটি শিশু কী ভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হল, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।