প্রতীকী ছবি।
জনশুমারি থেকে পাওয়া তথ্য জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জি (এনপিআর) তৈরিক কাজে ব্যবহার করা হবে না। বুধবার এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার রাজ্যসভায় এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই।
কোভিড অতিমারির কারণে পিছিয়ে গিয়েছে জনশুমারি (সেনসাস) ও জাতীয় জনসংখ্যা নিবন্ধীকরণ (এনপিআর) প্রক্রিয়া। কবে তা শুরু হবে এখনও স্পষ্ট নয়। এই পরিস্থিতিতে জনশুমারির তথ্য এনপিআর এবং অসমের জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি)-তে ব্যবহার করা হতে পারে বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু নিত্যানন্দ এ সম্ভাবনা খারিজ করে দিয়েছেন।
এর আগে ১৯৪৮ সালের আদমসুমারি আইনের আওতায় ২০২১ সালের জনগণনা প্রক্রিয়া দু’ভাগে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্র। প্রথম পর্যায়ে ২০২০-র এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ‘হাউসিং লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস’ এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০২১-এর ৯-২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ‘পপুলেশান এনুমারেশন’ হওয়ার কথা ছিল। জনশুমারি প্রথম পর্যায়ের সঙ্গেই ১৯৫৫ সালের নাগরিক আইনের আওতায় এনপিআর সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করার কথাও গত ফ্রেব্রিুয়ারিতে জানিয়েছিলেন নিত্যানন্দ। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে সে কাজ হয়নি।