NGO

জানাতে হবে ধর্মান্তরে ভূমিকা নেই, বিদেশি অর্থসাহায্য আইন আরও কঠোর করল কেন্দ্র

নতুন এই নিয়মে বলা হয়েছে, বিদেশি অর্থসাহায্য পেতে গেলে এ বার থেকে দেশের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোর সব কর্মী এবং আধিকারিককে একটা ঘোষণাপত্র দিতে হবে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৪:০৬
Share:

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

বিদেশ থেকে অর্থসাহায্যের ব্যাপারে সরকারের নিয়ম মানছে না দেশের বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। দীর্ঘ দিন ধরেই এই অভিযোগ উঠছিল। এ ব্যাপারে রাশ টানতে উদ্যোগী হল কেন্দ্র। আরও কড়াকড়ি করল বিদেশি অর্থসাহায্য আইন, ২০১১-র। এ বিষয়ে সোমবার একটি নোটিসও জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

Advertisement

নতুন এই নিয়মে বলা হয়েছে, বিদেশি অর্থসাহায্য পেতে গেলে এ বার থেকে দেশের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোর সব কর্মী এবং আধিকারিককে একটা ঘোষণাপত্র দিতে হবে। ধর্মান্তরণের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও মামলা চলছে না বা এমন কোনও অভিযোগও নেই তাঁদের বিরুদ্ধে। আগে এই সুযোগ পেতে গেলে শুধুমাত্র স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ডিরেক্টর অথবা শীর্ষ আধিকারিকদের এই ঘোষণাপত্র দিতে হত সরকারের কাছে। তবে এখন থেকে তা আর হবে না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে নতুন নিয়মে।

এর পাশাপাশি আরও বলা হয়েছে, এখন থেকে শুধু আবেদনকারীই নয়, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সমস্ত সদস্যকে এই মর্মে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে তাঁরা যেন কখনওই বিদেশি অর্থকে কোনও উস্কানিমূলক বা হিংসা ছড়াতে পারে এমন কোনও কাজে ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তিত এই আইনে আরও বলা হয়েছে যে, বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে কোনও ব্যক্তি যদি এক লক্ষ টাকা পান, তা হলে সরকারের কাছে কোনও ঘোষণাপত্র দিতে হবে না। আগে ২৫ হাজারের উপর এমন কোনও উপহার এলেই সরকারকে সেটার যাবতীয় তথ্য দিতে হত।

Advertisement

আরও পড়ুন: রাজীবকে ফেরাল স্পেশ্যাল কোর্ট, আগাম জামিনের শুনানি হবে জেলা দায়রা আদালতে

আরও পড়ুন: রাজস্থানে বিএসপির ৬ বিধায়কই যোগ দিলেন কংগ্রেসে, মায়াবতী বললেন, প্রতারণা

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement