প্রতীকী ছবি।
শরীরে লুকিয়ে সোনা পাচার হচ্ছে বলে সন্দেহ হলে এ বার বিমানবন্দরের শুল্ক দফতরের অফিসারেরা সরাসরি শরীরের স্ক্যান বা এক্স-রে করতে পারবেন। আর্থিক বিলের মাধ্যমে শুল্ক আইনে সংশোধন করে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এত দিন সন্দেহভাজনকে কোনও ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির করতে হত। ওই ব্যক্তির সম্মতি রয়েছে কি না তা-ও জানাতে হত। কিন্তু আর্থিক বিলে বলা হয়েছে, শুল্ক দফতরের ডেপুটি কমিশনার বা অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারেরাই এই অনুমতি দিতে পারবেন। এর পর এক্স-রে বা স্ক্যানিংয়ে শরীরের মধ্যে লুকোনো কিছু মিললে সেই রিপোর্ট ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পেশ করলেই চলবে।
বাজেটে সোনা ও অন্য দামি ধাতুর উপর আমদানি শুল্ক ১০% থেকে বাড়িয়ে ১২.৫% করা হয়েছে। অলঙ্কার-শিল্পের তরফে শুল্ক কমানোর দাবি ছিল। বেড়ে যাওয়ার চোরাপাচার বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের অভিযোগ, এর ফলে গয়নার দাম বাড়বে এবং ব্যবসা মার খাবে। গয়না শিল্পে কাজ করা বাংলার হাজার হাজার কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।