বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে, সুখ আর সুখহীনতার মূলে আছে মানুষের কর্মফল। তান্ত্রিক জ্যোতিষীরা বলেন, গ্রহ ও গ্রহের বিরুদ্ধাচরণের ফলেই এমন হয়। গ্রহদের অনুকূলে রাখার জন্যই রত্ন ধারণ করতে হয়।
এখন দেখে নেওয়া যাক চন্দ্রে অশুভত্বে কী করণীয়:
চন্দ্র হলেন মাতা এবং এর দ্বারা আমাদের মন বিচার হয়। চন্দ্র অশুভ অবস্থায় থাকলে মানুষ অস্থিরমতি হয়। কথার সঙ্গে কাজের মিল রাখতে পারে না। হওয়া কাজ নষ্ট করে ফেলে, অগোছালো জীবনযাত্রায় চলতে থাকে, জীবনে শান্তি পায় না এবং মানসিক তৃপ্তির অভাব বোধ করে। এ ছাড়াও বুকের নানা রোগ, মহিলাদের রোগ, ঠান্ডা লাগা ইত্যাদিতে কষ্ট পায়।
চন্দ্রের অশুভত্ব কাটার জন্য মুক্তো ব্যবহারে করা উচিত। এই মুক্তো হবে মোটা, গোলাকার, দীপ্তিযুক্ত, সাদা, ভারী ও স্নিগ্ধ। এ রকম মুক্তোই ধারণ করা উচিত। ধাতু হিসাবে রুপো, উপরত্ন হিসাবে স্ফটিক বা মুনস্টোন, মূল হিসাবে ক্ষিরিকা মূল ও কবচ হিসাবে কমলা কবচ ধারণ করতে হয়। পুরুষ বা মহিলা উভয়েই ডান হাতের তর্জনি, অনামিকা বা কনিষ্ঠায় রুপোয় বাঁধিয়ে পরতে হয়।
আরও পড়ুন: কাউকে ধার দিয়ে টাকা ফেরত পাচ্ছেন না? রইল এই অব্যর্থ উপায়